ঢাকা ০২:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গরমে শিফন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:০৪:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০১৫
  • ৫৮১ বার
শিফন পছন্দ করেন না এমন কোনও নারী খুঁজে পাওয়া ভার৷ অভিজাত স্টাইল স্টেটমেন্টের জন্য তো বটেই, এই প্যাচপ্যাচে গরমে এমনই একটা শরীর জুড়োনো ফ্যাব্রিক দরকার৷
গরমে দিনের বেলায় সুতির পোশাক পরলেন না হয়৷ কিন্তু বিকেলের দিকে কোনও অনুষ্ঠান থাকলে সব সময় তো আর সুতির পোশাক পরা যায়না৷ শিফন কিন্তু গরমের দিনে খুব আরামদায়ক৷ হালকা এবং স্বচ্ছ ফ্যাব্রিক৷ একটা ফ্লোয়ি লুকও আছে৷ সব মিলিয়ে ফুরফুরে মেজাজ৷ তাছাড়া শিফনের পোশাক বা শাড়িতে তেমন ঘাম হওয়ার সম্ভাবনা নেই৷ আবার চট করে কুঁচকে যাওয়ারও সুযোগ নেই৷ সবচেয়ে বড়ো কথা এটি এমন একটা ফ্যাব্রিক, যা প্রায় সব শারীরিক গড়নেই মানিয়ে যায়৷ তাই অফিস থেকে পার্টি কিংবা ঘরোয়া অনুষ্ঠান সর্বত্রই শিফন পরা যেতে পারে৷
শিফনের শাড়ি তো ফ্যাশন বিলাসিনীদের চিরকালীন প্রিয়৷ সব বয়সের নারীরাই পরতে পারেন৷ আবার যাঁরা নতুন শাড়ি পরা শুরু করেছেন, তাঁদের পক্ষেও এই হালকা শাড়ি সামলানো খুব সহজ৷ বেছে নিতে পারেন নানা ধরনের প্রিন্টেড শিফন৷ অথবা একরঙা শিফনের উপর এমব্রয়ডারড শাড়িও পরা যেতে পারে৷ তবে কোন ধরনের শিফনের শাড়ি বাছবেন, সেটা নির্ভর করছে, কোথায় যাচ্ছেন তার উপর৷
অফিসে নিশ্চয় খুব বেশি এমব্রয়ডারড করা শিফন শাড়ি পরবেন না৷ কারণ এই ধরনের শাড়ি পার্টিতেই মানায়৷ শাড়ি ছাড়াও শিফনের আনারকলি বা কুর্তিও অনেকেই খুব পছন্দ করেন৷ আনারকলির ফল খুব ভালো আসে এই ফ্যাব্রিকে৷ শিফনের আনারকলি গাউন পার্টিতে নজর কাড়ার জন্য যথেষ্ট৷ ওয়েস্টার্ন পোশাকে অভ্যস্ত হলে শিফনের ইভনিং গাউন বা শর্ট কোনও ড্রেস বেছে নেওয়া যেতে পারে৷ ডেনিমের সঙ্গে পরা যেতে পারে শিফনের টপ বা শার্ট৷ আবার ফ্লোরাল প্রিন্টের শিফনের স্কার্টে তৈরি হবে রেট্রো লুক৷ শিফনের পালাজোও কিন্ত্ত গরমের সময় বেশ আরামদায়ক৷ তাই ফর্মাল বা ক্যাজুয়াল, যে রকমই ফ্যাশন স্টেটমেন্ট হোক না কেন, শিফনের জুড়ি নেই।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

গরমে শিফন

আপডেট টাইম : ০৩:০৪:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০১৫
শিফন পছন্দ করেন না এমন কোনও নারী খুঁজে পাওয়া ভার৷ অভিজাত স্টাইল স্টেটমেন্টের জন্য তো বটেই, এই প্যাচপ্যাচে গরমে এমনই একটা শরীর জুড়োনো ফ্যাব্রিক দরকার৷
গরমে দিনের বেলায় সুতির পোশাক পরলেন না হয়৷ কিন্তু বিকেলের দিকে কোনও অনুষ্ঠান থাকলে সব সময় তো আর সুতির পোশাক পরা যায়না৷ শিফন কিন্তু গরমের দিনে খুব আরামদায়ক৷ হালকা এবং স্বচ্ছ ফ্যাব্রিক৷ একটা ফ্লোয়ি লুকও আছে৷ সব মিলিয়ে ফুরফুরে মেজাজ৷ তাছাড়া শিফনের পোশাক বা শাড়িতে তেমন ঘাম হওয়ার সম্ভাবনা নেই৷ আবার চট করে কুঁচকে যাওয়ারও সুযোগ নেই৷ সবচেয়ে বড়ো কথা এটি এমন একটা ফ্যাব্রিক, যা প্রায় সব শারীরিক গড়নেই মানিয়ে যায়৷ তাই অফিস থেকে পার্টি কিংবা ঘরোয়া অনুষ্ঠান সর্বত্রই শিফন পরা যেতে পারে৷
শিফনের শাড়ি তো ফ্যাশন বিলাসিনীদের চিরকালীন প্রিয়৷ সব বয়সের নারীরাই পরতে পারেন৷ আবার যাঁরা নতুন শাড়ি পরা শুরু করেছেন, তাঁদের পক্ষেও এই হালকা শাড়ি সামলানো খুব সহজ৷ বেছে নিতে পারেন নানা ধরনের প্রিন্টেড শিফন৷ অথবা একরঙা শিফনের উপর এমব্রয়ডারড শাড়িও পরা যেতে পারে৷ তবে কোন ধরনের শিফনের শাড়ি বাছবেন, সেটা নির্ভর করছে, কোথায় যাচ্ছেন তার উপর৷
অফিসে নিশ্চয় খুব বেশি এমব্রয়ডারড করা শিফন শাড়ি পরবেন না৷ কারণ এই ধরনের শাড়ি পার্টিতেই মানায়৷ শাড়ি ছাড়াও শিফনের আনারকলি বা কুর্তিও অনেকেই খুব পছন্দ করেন৷ আনারকলির ফল খুব ভালো আসে এই ফ্যাব্রিকে৷ শিফনের আনারকলি গাউন পার্টিতে নজর কাড়ার জন্য যথেষ্ট৷ ওয়েস্টার্ন পোশাকে অভ্যস্ত হলে শিফনের ইভনিং গাউন বা শর্ট কোনও ড্রেস বেছে নেওয়া যেতে পারে৷ ডেনিমের সঙ্গে পরা যেতে পারে শিফনের টপ বা শার্ট৷ আবার ফ্লোরাল প্রিন্টের শিফনের স্কার্টে তৈরি হবে রেট্রো লুক৷ শিফনের পালাজোও কিন্ত্ত গরমের সময় বেশ আরামদায়ক৷ তাই ফর্মাল বা ক্যাজুয়াল, যে রকমই ফ্যাশন স্টেটমেন্ট হোক না কেন, শিফনের জুড়ি নেই।