ঢাকা ০৪:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সৌদির কনসার্টে গাইবেন পড়শী আসছে নতুন গান আ.লীগের রাজনীতি করা নিয়ে যা বললেন মান্না দোসরদের গ্রেফতার করা না গেলে মুক্তি পাবে না পুরান ঢাকার সাধারণ মানুষ সেলিমের চেয়েও ভয়ঙ্কর দুই পুত্র সোলায়মান ও ইরফান বাতাসে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি, ঢাকার অবস্থা কি শাকিবের ‘দরদ’ নিয়ে যা বললেন অপু বিশ্বাস ‘ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফল হলেই ভারতের স্বার্থ রক্ষিত’ ভারতীয় ব্যবসায়ীর সাক্ষাৎকার আইপিএল নিলামের চূড়ান্ত তালিকায় ১২ বাংলাদেশি ফিলিপাইনের দিকে ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন আগামীর বাংলাদেশ হবে ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও বাক-স্বাধীনতার: প্রধান উপদেষ্টা আজিমপুরে ডাকাতির সময় অপহৃত সেই শিশু উদ্ধার

দাম কমলো দেশের বাজারে হোন্ডা মোটরসাইকেলের, জানুন বর্তমান মূল্য

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:৫৪:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০১৭
  • ২৫৯ বার

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বাংলাদেশের বাজারে হোন্ডা মোটরসাইকেলের দুই মডেলের দাম কমেছে। মডেল দুইটি হলো এন্ট্রি লেভেলের বাইক ড্রিম নিও এবং ফ্লাগশিপ মডেল সিবি ট্রিগার। দেশের বাজারে ড্রিম নিও ১ লাখ ১৯ হাজার টাকা থেকে কমে এখন দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা।

অন্যদিকে হোন্ডা হাইএন্ড সিরিজের বাইক সিবি ট্রিগার এখন পাওয়া যাচ্ছে পাওয় যাচ্ছে পাঁচ হাজার টাকা কমে।

সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক ভার্সনটির এখনকার মূল্য ১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। ডাবল ডিস্ক ভার্সনের দাম ১ লাখ ৯১ হাজার টাকা।

ড্রিম নিও ১১০ সিসির এই মোটরসাইকেলটি সহজ কমিউটার মোটরসাইকেল হিসেবে অতুলনীয়। সহজ ব্যবহার এবং অত্যাধিক মাইলেজের কারণে এটি অনেকেরই পছন্দ।

অন্যদিকে সিবি ট্রিগার স্পোর্টস ঘরনার বাইক। ১৫০ সিসির এই বাইকটি এই সেগমেন্টের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বাইকের তুলনায় বেশি মাইলেজ দেয়।

(বিডিলাইভ২৪) বিমানবন্দরে যে ১০টি ভুল কখনও করবেন না, জেনে নিন…

নিরাপত্তা লাইন থেকে বোর্ডিং গেটে ব্যাগ দেয়ার বাইরেও বিমানবন্দরে অনেক কিছু করা আছে। যা বিমানবন্দরে সময়,অর্থ দুটাই বাঁচাবে।

বিমানে ও বিমানের বাইরে বিশেষ ১০টি কাজ করলে আমাদের ঝামেলা কমে অথচ ভুলবশত আমরা তা করি না। এগুলো হলো-
বিমানসংস্থা ও বিমানবন্দরের অ্যাপ ডাউনলোড না করা
বিমানবন্দরে গিয়ে শুধু নয়, যাওয়ার আগেই এ অ্যাপ ডাউনলোড করা দরকার। বেশিরভাগ এয়ারলাইনের অ্যাপ আছে যা স্মার্টফোনে ডাউনলোড করা যায়। এর মাধ্যমে ফ্লাইট দেরি বা বাতিল হলে ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই আপনি জানতে পারবেন। বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল-ডিপারচার পর্দার চেয়ে এসব অ্যাপ তুলনামূলকভাবে বেশি আপডেট থাকে। বেশিরভাগ বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের সুবিধার্থে ম্যাপ, সেবাসমূহের তালিকা অ্যাপে যুক্ত করে থাকে।

অনলাইনে চেক ইন
অনলাইনে চেক ইন করলে অনেক ঝামেলা থেকে এড়িয়ে যাওয়া যায়। দেখা যায় আপনি অকারণে লাইন দেখলেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু অনলাইনে চেক ইন করা থাকলে বিমানবন্দরে ও বিমানের ভেতরে করণীয় সম্পর্কে দ্রুত জানতে পারবেন।

সেক্ষেত্রে টিকেট কাউন্টারে আপনাকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। অনলাইনে দ্রুত চেক ইন করলে বিমানে পছন্দসই আসন বেছে নিতে পারবেন সহজে। জানতে পারবেন লাগেজ না থাকলে সোজা সিকিউরিটি লাইনে চলে গেলেই হলো। কাউন্টার লাইনে অকারণ সময় নষ্ট করা লাগে না।
ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (টিএসএ) প্রিচেক
বছরে একাধিকবার ভ্রমণ করলে ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (টিএসএ) প্রিচেক করাটা আপনার জন্য ভালো। প্রিচেক লাইন সাধারণ যাত্রীদের লাইনের চেয়ে ছোট হয়। এতে আপনি দ্রুত নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কাজ সারতে পারবেন। এতে সব কাজই দ্রুততার সঙ্গে করা হয়।

নিজের সঙ্গে খাবার রাখা
বিমানবন্দরে খাবারের দাম বেশি হলেও মান খুব কম সময়েই ভালো হয়। সুতরাং ঘর থেকেই কিছু খাবার সঙ্গে রাখতে পারেন। এতে ভ্রমণের ঝক্কিটাও কমবে। শুধু তরলজাতীয় খাবার ছাড়া প্রায় সব খাবারই বিমানবন্দরে নেয়া যায়। সময় বাঁচাতে টিএসএর সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে বিমানবন্দরে নিষিদ্ধ খাবারের তালিকা পাওয়া যাবে।

সঠিক কাপড় পরা
শুধু নিজের আরামের জন্যই নয়, লাইনে দ্রুত এগিয়ে থাকার কথা মাথায় রেখে কাপড় পরা ভালো। জাঁকজমকপূর্ণ গহনা বা বেল্ট এড়িয়ে চলুন। পায়ের জুতাটাও সাধারণই থাকুক। পোশাক-আশাকে সাধারণ থাকলে দ্রুতই নিরাপত্তা চেকিং শেষ হবে।

গেটেই ব্যাগ চেকের সুবিধা নেয়া
গেটে ব্যাগ করার ব্যবস্থা থাকে। এতে কোনো অতিরিক্ত অর্থ দিতে হয় না। আপনি চাইলে এ সুবিধা নিতে পারেন। তবে যতসম্ভব ভ্রমণসময়কালে ব্যাগ ছোট রাখা উচিত। এটা ঝামেলা কমায়।

ভালো আচরণ করুন
বিমানবন্দনে নানা কারণে আপনার অন্যের সাহায্যের দরকার হতে পারে। তাই রুক্ষ আচরণ করবেন না। যতটুকু সম্ভব ভালো আচরণ করুন সবার সঙ্গে। রাগ বা বিরুক্তি দেখাবেন না। গেটে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেকেই তাড়াহুড়ো করেন। আগে যেতে না পারলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ধৈর্য ধরুন এবং মুখে হাসি রাখুন। ভালো আচরণের মাধ্যমে আপনি বিমানবন্দরে এবং বিমানের ভেতরে বাড়তি সুবিধা পাবেন। সৌজন্যতার সঙ্গে চাইলে অনেক ক্ষেত্রে চাইলে পছন্দমতো সিটও বদলানো যায়।

বিমানবন্দরের লাউঞ্জের জন্য পাস কিনুন
অভিজাত শ্রেণির না হলে বিমানবন্দরে পদে পদে আপনাকে ঝামেলা পোহাতে হবে। কিন্তু কিছু কৌশল অবলম্বনে করলে আপনাকে তা স্বস্তি এনে দেবে। আপনি চাইলে বিমানবন্দরের লাউঞ্জের জন্য পাস কিনতে পারবেন। এতে শান্তিতে বিশ্রাম করতে পারবেন। কোনো কোনো লাউঞ্জে ওয়াই ফাই সুবিধাও থাকে। এখানে ভালো খাবার এবং পানীয় পাওয়া যায়।

বিমানবন্দরের ওয়াইফাই ব্যবহারে সাবধান থাকা
বিমানবন্দরে ফ্রিতে ওয়াইফাই সুবিধা পাওয়া যায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে ফ্রি মানেই নিরাপদ নয়। তাই এই ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করে ব্যক্তিগত তথ্য আদান-প্রাদন করবেন না। এতে বিপদ ঘটতে পারে। ভ্রমণ থেকে ফিরে এসে হয়তো দেখবেন সামাজিক যোগাযোগের সাইটে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গেছে, ব্যাংকের অর্থ চুরি হয়েছে এবং ঘরে ডাকাতি হয়েছে।

নিজের লাগেজ চিহ্নিত করা
বিমানবন্দরে হাজার হাজার যাত্রী থাকে। তাদের বেশ কয়েকজনের সঙ্গে আপনার লাগেজ মিলে যাওয়ার ঘটনাও কাকতালীয় হবে না। তাই রঙ্গিন কিছু দিয়ে নিজের ব্যাগ চিহ্নিত করে রাখুন। চাইলে যোগাযোগের ঠিকানাও লিখে রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে হারিয়ে গেলেও লাগেজ ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। (বিজনেস ইনসাইডার অবলম্বনে ফারজানা আক্তার)

বিডি প্রতিদিন

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

সৌদির কনসার্টে গাইবেন পড়শী আসছে নতুন গান

দাম কমলো দেশের বাজারে হোন্ডা মোটরসাইকেলের, জানুন বর্তমান মূল্য

আপডেট টাইম : ০৪:৫৪:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বাংলাদেশের বাজারে হোন্ডা মোটরসাইকেলের দুই মডেলের দাম কমেছে। মডেল দুইটি হলো এন্ট্রি লেভেলের বাইক ড্রিম নিও এবং ফ্লাগশিপ মডেল সিবি ট্রিগার। দেশের বাজারে ড্রিম নিও ১ লাখ ১৯ হাজার টাকা থেকে কমে এখন দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা।

অন্যদিকে হোন্ডা হাইএন্ড সিরিজের বাইক সিবি ট্রিগার এখন পাওয়া যাচ্ছে পাওয় যাচ্ছে পাঁচ হাজার টাকা কমে।

সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক ভার্সনটির এখনকার মূল্য ১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। ডাবল ডিস্ক ভার্সনের দাম ১ লাখ ৯১ হাজার টাকা।

ড্রিম নিও ১১০ সিসির এই মোটরসাইকেলটি সহজ কমিউটার মোটরসাইকেল হিসেবে অতুলনীয়। সহজ ব্যবহার এবং অত্যাধিক মাইলেজের কারণে এটি অনেকেরই পছন্দ।

অন্যদিকে সিবি ট্রিগার স্পোর্টস ঘরনার বাইক। ১৫০ সিসির এই বাইকটি এই সেগমেন্টের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বাইকের তুলনায় বেশি মাইলেজ দেয়।

(বিডিলাইভ২৪) বিমানবন্দরে যে ১০টি ভুল কখনও করবেন না, জেনে নিন…

নিরাপত্তা লাইন থেকে বোর্ডিং গেটে ব্যাগ দেয়ার বাইরেও বিমানবন্দরে অনেক কিছু করা আছে। যা বিমানবন্দরে সময়,অর্থ দুটাই বাঁচাবে।

বিমানে ও বিমানের বাইরে বিশেষ ১০টি কাজ করলে আমাদের ঝামেলা কমে অথচ ভুলবশত আমরা তা করি না। এগুলো হলো-
বিমানসংস্থা ও বিমানবন্দরের অ্যাপ ডাউনলোড না করা
বিমানবন্দরে গিয়ে শুধু নয়, যাওয়ার আগেই এ অ্যাপ ডাউনলোড করা দরকার। বেশিরভাগ এয়ারলাইনের অ্যাপ আছে যা স্মার্টফোনে ডাউনলোড করা যায়। এর মাধ্যমে ফ্লাইট দেরি বা বাতিল হলে ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই আপনি জানতে পারবেন। বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল-ডিপারচার পর্দার চেয়ে এসব অ্যাপ তুলনামূলকভাবে বেশি আপডেট থাকে। বেশিরভাগ বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের সুবিধার্থে ম্যাপ, সেবাসমূহের তালিকা অ্যাপে যুক্ত করে থাকে।

অনলাইনে চেক ইন
অনলাইনে চেক ইন করলে অনেক ঝামেলা থেকে এড়িয়ে যাওয়া যায়। দেখা যায় আপনি অকারণে লাইন দেখলেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু অনলাইনে চেক ইন করা থাকলে বিমানবন্দরে ও বিমানের ভেতরে করণীয় সম্পর্কে দ্রুত জানতে পারবেন।

সেক্ষেত্রে টিকেট কাউন্টারে আপনাকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। অনলাইনে দ্রুত চেক ইন করলে বিমানে পছন্দসই আসন বেছে নিতে পারবেন সহজে। জানতে পারবেন লাগেজ না থাকলে সোজা সিকিউরিটি লাইনে চলে গেলেই হলো। কাউন্টার লাইনে অকারণ সময় নষ্ট করা লাগে না।
ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (টিএসএ) প্রিচেক
বছরে একাধিকবার ভ্রমণ করলে ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (টিএসএ) প্রিচেক করাটা আপনার জন্য ভালো। প্রিচেক লাইন সাধারণ যাত্রীদের লাইনের চেয়ে ছোট হয়। এতে আপনি দ্রুত নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কাজ সারতে পারবেন। এতে সব কাজই দ্রুততার সঙ্গে করা হয়।

নিজের সঙ্গে খাবার রাখা
বিমানবন্দরে খাবারের দাম বেশি হলেও মান খুব কম সময়েই ভালো হয়। সুতরাং ঘর থেকেই কিছু খাবার সঙ্গে রাখতে পারেন। এতে ভ্রমণের ঝক্কিটাও কমবে। শুধু তরলজাতীয় খাবার ছাড়া প্রায় সব খাবারই বিমানবন্দরে নেয়া যায়। সময় বাঁচাতে টিএসএর সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে বিমানবন্দরে নিষিদ্ধ খাবারের তালিকা পাওয়া যাবে।

সঠিক কাপড় পরা
শুধু নিজের আরামের জন্যই নয়, লাইনে দ্রুত এগিয়ে থাকার কথা মাথায় রেখে কাপড় পরা ভালো। জাঁকজমকপূর্ণ গহনা বা বেল্ট এড়িয়ে চলুন। পায়ের জুতাটাও সাধারণই থাকুক। পোশাক-আশাকে সাধারণ থাকলে দ্রুতই নিরাপত্তা চেকিং শেষ হবে।

গেটেই ব্যাগ চেকের সুবিধা নেয়া
গেটে ব্যাগ করার ব্যবস্থা থাকে। এতে কোনো অতিরিক্ত অর্থ দিতে হয় না। আপনি চাইলে এ সুবিধা নিতে পারেন। তবে যতসম্ভব ভ্রমণসময়কালে ব্যাগ ছোট রাখা উচিত। এটা ঝামেলা কমায়।

ভালো আচরণ করুন
বিমানবন্দনে নানা কারণে আপনার অন্যের সাহায্যের দরকার হতে পারে। তাই রুক্ষ আচরণ করবেন না। যতটুকু সম্ভব ভালো আচরণ করুন সবার সঙ্গে। রাগ বা বিরুক্তি দেখাবেন না। গেটে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেকেই তাড়াহুড়ো করেন। আগে যেতে না পারলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ধৈর্য ধরুন এবং মুখে হাসি রাখুন। ভালো আচরণের মাধ্যমে আপনি বিমানবন্দরে এবং বিমানের ভেতরে বাড়তি সুবিধা পাবেন। সৌজন্যতার সঙ্গে চাইলে অনেক ক্ষেত্রে চাইলে পছন্দমতো সিটও বদলানো যায়।

বিমানবন্দরের লাউঞ্জের জন্য পাস কিনুন
অভিজাত শ্রেণির না হলে বিমানবন্দরে পদে পদে আপনাকে ঝামেলা পোহাতে হবে। কিন্তু কিছু কৌশল অবলম্বনে করলে আপনাকে তা স্বস্তি এনে দেবে। আপনি চাইলে বিমানবন্দরের লাউঞ্জের জন্য পাস কিনতে পারবেন। এতে শান্তিতে বিশ্রাম করতে পারবেন। কোনো কোনো লাউঞ্জে ওয়াই ফাই সুবিধাও থাকে। এখানে ভালো খাবার এবং পানীয় পাওয়া যায়।

বিমানবন্দরের ওয়াইফাই ব্যবহারে সাবধান থাকা
বিমানবন্দরে ফ্রিতে ওয়াইফাই সুবিধা পাওয়া যায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে ফ্রি মানেই নিরাপদ নয়। তাই এই ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করে ব্যক্তিগত তথ্য আদান-প্রাদন করবেন না। এতে বিপদ ঘটতে পারে। ভ্রমণ থেকে ফিরে এসে হয়তো দেখবেন সামাজিক যোগাযোগের সাইটে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গেছে, ব্যাংকের অর্থ চুরি হয়েছে এবং ঘরে ডাকাতি হয়েছে।

নিজের লাগেজ চিহ্নিত করা
বিমানবন্দরে হাজার হাজার যাত্রী থাকে। তাদের বেশ কয়েকজনের সঙ্গে আপনার লাগেজ মিলে যাওয়ার ঘটনাও কাকতালীয় হবে না। তাই রঙ্গিন কিছু দিয়ে নিজের ব্যাগ চিহ্নিত করে রাখুন। চাইলে যোগাযোগের ঠিকানাও লিখে রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে হারিয়ে গেলেও লাগেজ ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। (বিজনেস ইনসাইডার অবলম্বনে ফারজানা আক্তার)

বিডি প্রতিদিন