ঢাকা ১১:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গাদের পক্ষে যৌথ ঘোষণায় স্বাক্ষরে অস্বীকৃতি ভারতের

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৪:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ২৯৯ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক যৌথ ঘোষণায় স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ভারত। বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার বালির নুসা দুয়া অবকাশযাপন কেন্দ্রে ওয়ার্ল্ড পার্লামেন্টারি ফোরামের টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক সম্মেলনের শেষ দিনে আনা প্রস্তাবে এ অস্বীকৃতি জানিয়েছে নয়া দিল্লি।

ওয়ার্ল্ড পার্লামেন্টারি ফোরামের এ বৈঠকে ভারতের পক্ষে যোগ দিয়েছেন লোকসভার স্পিকার সুমিত্রা মহাজন।

বালির ওই যৌথ ঘোষণায় ‘সব পক্ষকে স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনতে সহিংসতার পরিবর্তে সর্বোচ্চ আত্মসংযমের চর্চা, ধর্ম ও জাতিগত ভিন্নতা সত্ত্বেও রাখাইন রাজ্যের সব জনগণের মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শণসহ সেখানে মানবিক সহায়তার নিরাপদ প্রবেশের নিশ্চিয়তা প্রদানের আহ্বান’ জানানো হয়।

ভারতের স্বাক্ষর না করার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে লোকসভা সচিবালয় থেকে দেওয়া এক বিৃবতিতে বলা হয়েছে, ‘ফোরামের সমাপনিতে যে প্রস্তাবটি আনা হয়েছিল সেটি টেকসই উন্নয়নের বৈশ্বিক নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।’

এর একদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিয়ানমার সফর করেছেন। ওই সময় তিনি রাখাইন রাজ্যে ‘চরমপন্থিদের সহিংসতা’বন্ধে মিয়ানমার সরকারের পদক্ষেপের সঙ্গে ঐক্যমত পোষণ করেছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

রোহিঙ্গাদের পক্ষে যৌথ ঘোষণায় স্বাক্ষরে অস্বীকৃতি ভারতের

আপডেট টাইম : ০৫:৩৪:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক যৌথ ঘোষণায় স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ভারত। বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার বালির নুসা দুয়া অবকাশযাপন কেন্দ্রে ওয়ার্ল্ড পার্লামেন্টারি ফোরামের টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক সম্মেলনের শেষ দিনে আনা প্রস্তাবে এ অস্বীকৃতি জানিয়েছে নয়া দিল্লি।

ওয়ার্ল্ড পার্লামেন্টারি ফোরামের এ বৈঠকে ভারতের পক্ষে যোগ দিয়েছেন লোকসভার স্পিকার সুমিত্রা মহাজন।

বালির ওই যৌথ ঘোষণায় ‘সব পক্ষকে স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনতে সহিংসতার পরিবর্তে সর্বোচ্চ আত্মসংযমের চর্চা, ধর্ম ও জাতিগত ভিন্নতা সত্ত্বেও রাখাইন রাজ্যের সব জনগণের মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শণসহ সেখানে মানবিক সহায়তার নিরাপদ প্রবেশের নিশ্চিয়তা প্রদানের আহ্বান’ জানানো হয়।

ভারতের স্বাক্ষর না করার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে লোকসভা সচিবালয় থেকে দেওয়া এক বিৃবতিতে বলা হয়েছে, ‘ফোরামের সমাপনিতে যে প্রস্তাবটি আনা হয়েছিল সেটি টেকসই উন্নয়নের বৈশ্বিক নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।’

এর একদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিয়ানমার সফর করেছেন। ওই সময় তিনি রাখাইন রাজ্যে ‘চরমপন্থিদের সহিংসতা’বন্ধে মিয়ানমার সরকারের পদক্ষেপের সঙ্গে ঐক্যমত পোষণ করেছেন।