অন লাইনে প্রাপ্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। অচিরেই মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক সংখ্যা ও তালিকা প্রণয়ন করা হবে বলে সংসদকে জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। শনিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সাধন চন্দ্র মজুমদারের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব তথ্য জানান।
সংসদে মন্ত্রীর দেয়া তথ্যানুযায়ী সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক সংখ্যা নিরূপণের জন্য যারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি তাদেরকে ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল বরাবর অন লাইনে আবেদন করতে বলা হয়েছিল। প্রাপ্ত আবেদনসমূহ উপজেলা পর্যায়ে যাচাই-বাছাইপূর্বক অচিরেই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে যারা সুযোগ সুবিধা ভোগ করছেন তাদের সনাক্ত করে সনদ ও গেজেট বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এর তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সভার সুপারিশের ভিত্তিতে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৫২৮ জনের গেজেট ও সনদ বাতিল করা হয়েছে। কারও কারও বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
অ্যাডভোকেট নাভানা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনের জন্য মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘ভূমিহীন ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ’ শীর্ষক ২২৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প চলমান। এ প্রকল্পটিতে ৪৮৪টি উপজেলায় মোট ২ হাজার ৯৭১টি বাসস্থান নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পটি ২০১২ সালের জানুয়ারি হতে ২০১৬ সালের জুনের মধ্যে শেষ হবে। এতে ২ হাজার ৯৭১টি ইউনিটের মধ্যে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৮৮২টি ইউনিটের নির্মাণের জন্য অনুমোদিত হয়েছে। এরমধ্যে ৫৪৮টির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে, ৯৭৩টির নির্মাণ কাজ চলমান এবং ৩৬১টির দরপত্রের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়াও ১০ হাজার বাসস্থান তৈরির বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন আছে।
সংসদে মন্ত্রীর দেয়া তথ্যানুযায়ী সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক সংখ্যা নিরূপণের জন্য যারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি তাদেরকে ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল বরাবর অন লাইনে আবেদন করতে বলা হয়েছিল। প্রাপ্ত আবেদনসমূহ উপজেলা পর্যায়ে যাচাই-বাছাইপূর্বক অচিরেই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে যারা সুযোগ সুবিধা ভোগ করছেন তাদের সনাক্ত করে সনদ ও গেজেট বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এর তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সভার সুপারিশের ভিত্তিতে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৫২৮ জনের গেজেট ও সনদ বাতিল করা হয়েছে। কারও কারও বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
অ্যাডভোকেট নাভানা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনের জন্য মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘ভূমিহীন ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ’ শীর্ষক ২২৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প চলমান। এ প্রকল্পটিতে ৪৮৪টি উপজেলায় মোট ২ হাজার ৯৭১টি বাসস্থান নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পটি ২০১২ সালের জানুয়ারি হতে ২০১৬ সালের জুনের মধ্যে শেষ হবে। এতে ২ হাজার ৯৭১টি ইউনিটের মধ্যে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৮৮২টি ইউনিটের নির্মাণের জন্য অনুমোদিত হয়েছে। এরমধ্যে ৫৪৮টির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে, ৯৭৩টির নির্মাণ কাজ চলমান এবং ৩৬১টির দরপত্রের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়াও ১০ হাজার বাসস্থান তৈরির বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন আছে।