ঢাকা ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জে কমছে যমুনার পানি, বাড়ছে ভাঙন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৩০:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪
  • ১ বার

সিরাজগঞ্জে কমতে শুরু করেছে যমুনা নদীর পানি। তবে পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে তিব্র নদীভাঙন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৬ সেন্টিমিটার কমে বুধবার (২ অক্টোবর) সকালে শহর রক্ষা বাধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার ২ দশমিক ৪৬ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সিরাজগঞ্জের গেজ রিডার হাসান মামুন।

তিনি বলেন, যমুনার পানি কমতে শুরু করেছে। দ্রুতই কমে যাবে নদীর পানি।

এ দিকে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যমুনা নদীর তীরবর্তী সিরাজগঞ্জ সদর ও শাহজাদপুর উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে শুরু হয়েছে তীব্র নদীভাঙন। ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটাসহ বিস্তীর্ণ ফসলি জমি। এতে বিপাকে পড়েছেন নদীতীরবর্তি ভাঙন কবলিত মানুষ।

শাহজাদপুরের হাটপাঁচিল গ্রামের এক বাসিন্দা জানান, এ এলাকায় গত ৩ বছর ধরে সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় সাত কিলোমিটার দীর্ঘ নদীর তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করছে পাউবো। কিন্তু সে কাজ এখনো শেষ করতে পারেনি তারা। এদিকে নদী ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

সিরাজগঞ্জে কমছে যমুনার পানি, বাড়ছে ভাঙন

আপডেট টাইম : ১১:৩০:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

সিরাজগঞ্জে কমতে শুরু করেছে যমুনা নদীর পানি। তবে পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে তিব্র নদীভাঙন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৬ সেন্টিমিটার কমে বুধবার (২ অক্টোবর) সকালে শহর রক্ষা বাধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার ২ দশমিক ৪৬ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সিরাজগঞ্জের গেজ রিডার হাসান মামুন।

তিনি বলেন, যমুনার পানি কমতে শুরু করেছে। দ্রুতই কমে যাবে নদীর পানি।

এ দিকে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যমুনা নদীর তীরবর্তী সিরাজগঞ্জ সদর ও শাহজাদপুর উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে শুরু হয়েছে তীব্র নদীভাঙন। ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটাসহ বিস্তীর্ণ ফসলি জমি। এতে বিপাকে পড়েছেন নদীতীরবর্তি ভাঙন কবলিত মানুষ।

শাহজাদপুরের হাটপাঁচিল গ্রামের এক বাসিন্দা জানান, এ এলাকায় গত ৩ বছর ধরে সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় সাত কিলোমিটার দীর্ঘ নদীর তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করছে পাউবো। কিন্তু সে কাজ এখনো শেষ করতে পারেনি তারা। এদিকে নদী ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।