দেশে সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড সেবা চালু করা হলেও ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝুঁকি দেখছেন টেলিকম ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেছেন, তারা (ফেসবুক) এসে যদি সেই প্রতিশ্রুতি দেয় যে তারা দায়িত্বশীল আচরণ করবে, তখন আমরা বিবেচনা করে দেখব।
বুধবার বিকালে আগারগাঁওয়ের বিটিআরসি ভবনে এক ব্রিফিংয়ে আসেন প্রতিমন্ত্রী পলক।
তিনি জানান, আজ রাতের মধ্যেই সারা দেশে বাসাবাড়িতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালুর সিদ্ধান্ত তারা নিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরেও বিভাগ ও জেলা শহরসহ সারা দেশে যাতে করে বুধবার রাত থেকে ব্রডব্যান্ড কানেক্টিভিটা পুনঃস্থাপন করতে পারি, সেই চেষ্টা করছি।
সেই সঙ্গে শুক্র ও শনিবার পরিস্থিত পর্যবেক্ষণ করে অ্যামটবের সঙ্গে বৈঠকের পর রোববার থেকে মোবাইলের ফোরজি নেটওয়ার্ক চালু করারও আভাস দেন প্রতিমন্ত্রী।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সংঘাতময় পরিস্থিতির মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবাও বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন পর মঙ্গলবার রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা ফেরে। তবে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়। ইন্টারনেট ফেরার পর থেকে ফেসবুকও ব্যবহার করা যাচ্ছে না।