ঢাকা ০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

সুগন্ধিযুক্ত করা হলো কাবা শরিফ যেভাবে পরিষ্কার

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪৭:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৩
  • ১০১ বার

পরিষ্কার ও সুগন্ধিযুক্ত করা হলো সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত পবিত্র কাবা। মক্কার ডেপুটি গভর্নর শাহজাদা বদর বিন সুলতান বিন আব্দুল আজিজ, দুই পবিত্র মসজিদের সেবক বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের পক্ষ থেকে কাবার ধোয়ার অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

জমজমের পানি, ইরাকের বিশুদ্ধ গোলাপ দিয়ে কাবা শরিফ ধোয়ার পর উদ ও অন্যান্য সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়েছে। এ সময় হারামাইন শরিফাইনের প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ, ইমাম ও বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা অংশগ্রহণ করেন।

পবিত্র কাবাঘর ধোয়ার কাজে বিভিন্ন দ্রব্য ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে গোলাপ জল, উদ, ইতার (পারফিউম) মিশ্রিত বিশেষ তরল পদার্থ। উন্নত মানসম্পন্ন এ উপাদানগুলোর দামও খুব চড়া। ধোয়ার আনুষ্ঠানিকতার আগেই এসব সামগ্রী প্রস্তুত করা হয়।

মূলত মহানবী হজরত ‍মুহাম্মদ (সা.)-এর সময় থেকে পবিত্র কাবাঘর ধোয়ার ঐতিহ্য চলে আসছে। অষ্টম হিজরিতে রাসুল (সা.) মক্কা বিজয়ের পর পবিত্র কাবাঘর ধৌত করেন। ইসলামের খলিফারাও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে এ কাজ করতেন। তাদের পর থেকে আজ পর্যন্ত এ প্রথা চালু রয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

নির্বাচনের পর নিজের নিয়মিত কাজে ফিরে যাবেন ড. ইউনূস

সুগন্ধিযুক্ত করা হলো কাবা শরিফ যেভাবে পরিষ্কার

আপডেট টাইম : ০৯:৪৭:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৩

পরিষ্কার ও সুগন্ধিযুক্ত করা হলো সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত পবিত্র কাবা। মক্কার ডেপুটি গভর্নর শাহজাদা বদর বিন সুলতান বিন আব্দুল আজিজ, দুই পবিত্র মসজিদের সেবক বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের পক্ষ থেকে কাবার ধোয়ার অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

জমজমের পানি, ইরাকের বিশুদ্ধ গোলাপ দিয়ে কাবা শরিফ ধোয়ার পর উদ ও অন্যান্য সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়েছে। এ সময় হারামাইন শরিফাইনের প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ, ইমাম ও বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা অংশগ্রহণ করেন।

পবিত্র কাবাঘর ধোয়ার কাজে বিভিন্ন দ্রব্য ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে গোলাপ জল, উদ, ইতার (পারফিউম) মিশ্রিত বিশেষ তরল পদার্থ। উন্নত মানসম্পন্ন এ উপাদানগুলোর দামও খুব চড়া। ধোয়ার আনুষ্ঠানিকতার আগেই এসব সামগ্রী প্রস্তুত করা হয়।

মূলত মহানবী হজরত ‍মুহাম্মদ (সা.)-এর সময় থেকে পবিত্র কাবাঘর ধোয়ার ঐতিহ্য চলে আসছে। অষ্টম হিজরিতে রাসুল (সা.) মক্কা বিজয়ের পর পবিত্র কাবাঘর ধৌত করেন। ইসলামের খলিফারাও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে এ কাজ করতেন। তাদের পর থেকে আজ পর্যন্ত এ প্রথা চালু রয়েছে।