ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ঘোষণার কারণেই বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। বাংলাদেশ একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডা. এস এ মালেকের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ড. মোহিতুল আলম, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়া ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য, ড. শাহীনুর রহমান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ হাসান ইমাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সভায় বক্তারা বলেন, ৬ দফা ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের বেশ কিছু সিনিয়র নেতা বঙ্গবন্ধুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের মত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন। অনেকের ধারণা ছিল ৬ দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক অস্তিত্ব রক্ষা করতে স্বক্ষম হবেন না। তাঁর দল আওয়ামী লীগ ধ্বংস হবে। কিন্তু বাস্তবে এই ৬ দফার কারণেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু জাতির জনক, সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন এবং তাঁর দল আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বে দেয়ার কারণে আজও স্বাধীনতার স্বপক্ষের বৃহত্তম দল বলে প্রতিষ্ঠিত।
ডা. এস এ মালেক বলেন, ৬ দফার কারনে বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। রাজনীতিতে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত দিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে পারলে যে কি আকাশ চুিম্ব সফলতা অর্জন করা যায় বঙ্গবন্ধু ৬ দফার ঘোষণার মধ্য দিয়ে তা প্রমাণ করেছেন।
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পেছনে বঙ্গবন্ধুর অবদান সবচেয়ে বেশি ছিল। তার নেতৃত্ব, দেশপ্রেম ও সংগ্রামী জীবন জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
ড. জিয়া রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু ৬ দফার প্রস্তাব দিয়ে জাতীয় নেতার অবস্থানে আসেন। তিনি ছিলেন সৎ ও সাহসী নেতা।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডা. এস এ মালেকের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ড. মোহিতুল আলম, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়া ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য, ড. শাহীনুর রহমান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ হাসান ইমাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সভায় বক্তারা বলেন, ৬ দফা ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের বেশ কিছু সিনিয়র নেতা বঙ্গবন্ধুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের মত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন। অনেকের ধারণা ছিল ৬ দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক অস্তিত্ব রক্ষা করতে স্বক্ষম হবেন না। তাঁর দল আওয়ামী লীগ ধ্বংস হবে। কিন্তু বাস্তবে এই ৬ দফার কারণেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু জাতির জনক, সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন এবং তাঁর দল আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বে দেয়ার কারণে আজও স্বাধীনতার স্বপক্ষের বৃহত্তম দল বলে প্রতিষ্ঠিত।
ডা. এস এ মালেক বলেন, ৬ দফার কারনে বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। রাজনীতিতে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত দিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে পারলে যে কি আকাশ চুিম্ব সফলতা অর্জন করা যায় বঙ্গবন্ধু ৬ দফার ঘোষণার মধ্য দিয়ে তা প্রমাণ করেছেন।
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পেছনে বঙ্গবন্ধুর অবদান সবচেয়ে বেশি ছিল। তার নেতৃত্ব, দেশপ্রেম ও সংগ্রামী জীবন জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
ড. জিয়া রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু ৬ দফার প্রস্তাব দিয়ে জাতীয় নেতার অবস্থানে আসেন। তিনি ছিলেন সৎ ও সাহসী নেতা।