এখানে মানুষ এখন মানুষ বন্ধুর চেয়ে যন্ত্র বন্ধু বা কুকুরকে বন্ধু হিসেবে নিতে ভালোবাসে। তাদের চিন্তা মানুষ বন্ধু তাকে ছেড়ে যাবে কিন্তু এই কুকুর বন্ধু তাকে ছেড়ে যাবে না। কি ছেলে কি মেয়ে অনেকেই কুকুর পোষে অনেকটা সেই কারনে।
যারা মানুষ বন্ধু নিয়ে বা বিয়ে করে ছেলেমেয়ে জন্ম দেন। আবার চাকুরী- বাকুরী করেন। তাদের বাচ্চাদের ডে কেয়ার সেন্টারে দিয়ে যান, কর্ম ক্ষেত্রে। কিন্তু যারা কুকুর বন্ধু নিয়ে চাকুরী করেন তাদের কদিন আগেও ছিলো বড় ঝামেলা। কারো না কারো কাছে কুকুরটাকে রেখে যেতে হতো। মনে পড়ে বৃদ্ধা মারিয়া তার ফ্লাটের উপর তলার কুকুর চড়াতো।আমার বাচ্চারা তখন পার্কে দেখা হলে ,ওদের নিয়ে খেলা করতো। মিষ্টার জিরল্ড ক্লার্ক এখনো এক জনের কুকুর পারটাইম দেখাশুনা করেন।
অতি সম্প্রতি আমার বাড়ী থেকে অনতি দূরে, টেরিং রোডে খোলা হয়েছে এক, “লাক্সারি ডগ হোষ্টেল।” অর্থাৎ “কুকুরের বিলাসবহুল হোটেল” কুকুর প্রেমীদের সহায়ক হিসেবে । খুব জমজমাট তাদের হোটেল। পার্ক এভিনিও তে ওদের চুল কাটার একটা পার্লার ও আছে।
সময় নির্ধারণ করে কুকুর রাখা যায়, টাকার (পাউন্ডের) বিনিময়ে। তাদের আলাদা আলাদা রুম আছে,নানান খেলার ব্যবস্হা আছে। আবার বাইরে বেড়াতে নেবার ও।তবে চড়া মূল্য প্রদান করতে হবে। মল ত্যাগ করলে তা পরিস্কারে আলাদা পেমেন্ট