ঢাকা ১১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পরিবেশ: ‘ভুতুড়ে’ বানর, কুমিরসদৃশ গুইসাপসহ মেকং অঞ্চলে নতুন ২২৪ প্রজাতি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:৩৭:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৫২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বৃহত্তর মেকং অববাহিকা অঞ্চলে নতুন আবিষ্কার করা ২২৪টি প্রজাতির তালিকা প্রকাশ করেছে প্রাণী সংরক্ষণ গোষ্ঠী ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড (ডব্লিউডব্লিউএফ)।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে ডব্লিউডব্লিউএফ-এর প্রকাশ করা তালিকার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, চোখের চারপাশে  ‘ভুতুড়ে’ সাদা বৃত্ত সম্বলিত বানর, ব্যাঙ এবং কুমির সদৃশ গুইসাপ রয়েছে নতুন আবিষ্কার করা প্রজাতির মধ্যে। এছাড়া উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে রসালো বাঁশের একটি প্রজাতি।

বিশ্বের সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতির কিছু ওই অঞ্চলে চিহ্নিত করতে না করতেই সেগুলো বিলুপ্তির হুমকির মুখে পড়ে আছে।

মেকং অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে কম্বোডিয়া, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম। মেকং নদী তিব্বতীয় মালভূমি থেকে চীনের ইউনান প্রদেশে প্রবেশ করেছে। সেখান থেকে মিয়ানমার, লাওস, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া এবং ভিয়েতনামের মধ্য দিয়ে এটি প্রবাহিত হয়।

ডব্লিউডব্লিউএফ বৃহত্তর মেকং অঞ্চলের বন্যপ্রাণী এবং বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ে কাজ করা কে. যোগানন্দ রয়টার্সকে বলেছেন, লাখ লাখ বছরের বিবর্তনের অসাধারণ এবং সুন্দর ফল এই প্রজাতিগুলো।

সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, প্রজাতিগুলো ব্যাপক হুমকির মধ্যে আছে। এমনকী, অনেকগুলো প্রজাতি চিহ্নিত হওয়ার আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
সূত্র: বিবিসি।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

পরিবেশ: ‘ভুতুড়ে’ বানর, কুমিরসদৃশ গুইসাপসহ মেকং অঞ্চলে নতুন ২২৪ প্রজাতি

আপডেট টাইম : ০৩:৩৭:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২২

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বৃহত্তর মেকং অববাহিকা অঞ্চলে নতুন আবিষ্কার করা ২২৪টি প্রজাতির তালিকা প্রকাশ করেছে প্রাণী সংরক্ষণ গোষ্ঠী ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড (ডব্লিউডব্লিউএফ)।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে ডব্লিউডব্লিউএফ-এর প্রকাশ করা তালিকার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, চোখের চারপাশে  ‘ভুতুড়ে’ সাদা বৃত্ত সম্বলিত বানর, ব্যাঙ এবং কুমির সদৃশ গুইসাপ রয়েছে নতুন আবিষ্কার করা প্রজাতির মধ্যে। এছাড়া উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে রসালো বাঁশের একটি প্রজাতি।

বিশ্বের সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতির কিছু ওই অঞ্চলে চিহ্নিত করতে না করতেই সেগুলো বিলুপ্তির হুমকির মুখে পড়ে আছে।

মেকং অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে কম্বোডিয়া, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম। মেকং নদী তিব্বতীয় মালভূমি থেকে চীনের ইউনান প্রদেশে প্রবেশ করেছে। সেখান থেকে মিয়ানমার, লাওস, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া এবং ভিয়েতনামের মধ্য দিয়ে এটি প্রবাহিত হয়।

ডব্লিউডব্লিউএফ বৃহত্তর মেকং অঞ্চলের বন্যপ্রাণী এবং বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ে কাজ করা কে. যোগানন্দ রয়টার্সকে বলেছেন, লাখ লাখ বছরের বিবর্তনের অসাধারণ এবং সুন্দর ফল এই প্রজাতিগুলো।

সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, প্রজাতিগুলো ব্যাপক হুমকির মধ্যে আছে। এমনকী, অনেকগুলো প্রজাতি চিহ্নিত হওয়ার আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
সূত্র: বিবিসি।