ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিশোরীকে এক মাস আটকে রেখে ধর্ষণ মা বাদী হয়ে পাঁচজনের নামে মামলা করেন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:১৮:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১৫৩ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বরগুনার আমতলীতে এক কিশোরীকে অপহরণ করে এক মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে আমতলী থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

অভিযুক্তরা হলেন- আমতলী পৌরশহরের বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান (৬৫), তার স্ত্রী শেফালী বেগম (৫৮), ছেলে মারুফ হোসেন জিসান (২৫), আবু জাফরের ছেলে জাহিদুল ইসলাম শাওন (৩৫) ও শাওনের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার নিপা (৩০)।

কিশোরীর বাবা বলেন, মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার দিন রাতে আমতলী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। এরপর ১৯ ডিসেম্বর বিকেলে মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায় বাড়ির কাছে ফেলে যায় মারুফ ও তার সহযোগীরা। মেয়েকে উদ্ধার করে প্রথমে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। সে এখনো চিকিৎসাধীন।

মামলার বাদী কিশোরীর মা বলেন, আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশের আমি কঠোর বিচার চাই।

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মিজানুর রহমান বলেন, নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে পাঁচজনের নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন। পুলিশ অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

কিশোরীকে এক মাস আটকে রেখে ধর্ষণ মা বাদী হয়ে পাঁচজনের নামে মামলা করেন

আপডেট টাইম : ১২:১৮:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বরগুনার আমতলীতে এক কিশোরীকে অপহরণ করে এক মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে আমতলী থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

অভিযুক্তরা হলেন- আমতলী পৌরশহরের বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান (৬৫), তার স্ত্রী শেফালী বেগম (৫৮), ছেলে মারুফ হোসেন জিসান (২৫), আবু জাফরের ছেলে জাহিদুল ইসলাম শাওন (৩৫) ও শাওনের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার নিপা (৩০)।

কিশোরীর বাবা বলেন, মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার দিন রাতে আমতলী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। এরপর ১৯ ডিসেম্বর বিকেলে মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায় বাড়ির কাছে ফেলে যায় মারুফ ও তার সহযোগীরা। মেয়েকে উদ্ধার করে প্রথমে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। সে এখনো চিকিৎসাধীন।

মামলার বাদী কিশোরীর মা বলেন, আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশের আমি কঠোর বিচার চাই।

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মিজানুর রহমান বলেন, নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে পাঁচজনের নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন। পুলিশ অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে।