সবারই বাদাম পছন্দ।বন্ধুদের সঙ্গে পর্কে ঘোরাঘুরি থেকে শুরু করে স্কুলের বা খেলার মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় বাদাম খান না এমন আদম খুঁজে পাওয়া কঠিন।তবে এসব ক্ষেত্রে সাধারণত চিনাবাদামই বেশি খাওয়া হয়। কেউ কেউ অবশ্য অ্যালার্জির কারণে বাদাম এড়িয়ে চলেন। এখন অনেকে কাঠবাদামও খেতে পছন্দ করছেন। এবার জেনে নেওয়া যাক, কাঠবাদাম বা চিনাবাদামের মধ্যে কোনটি খাবেন?
কাঠবাদাম উপকারিতা:-
১. কাঠবাদাম আমাদের মেধাশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
২. মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, প্রোটিন ও পটাশিয়াম হৃদযন্ত্র ভালো রাখে।
৩. রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য রাখে।
৪. ওজন কমাতে কাঠবাদাম খেতে পারেন।
৫. কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৬. শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগায়।
৭. ক্যানসার প্রতিরোধে কাঠবাদামের ভূমিকা রয়েছে।
৮. কাঠবাদামের তেল ত্বকের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে।
৯. মেনোপজের পর নিয়মিত কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। কারণ এতে ক্যালসিয়াম রয়েছে।
১০. কাঠবাদাম খেলে কৌষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
অপকারিতা
১. অনেক সময়ে কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা যায়।
২. অধিক কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
৩. শরীরে অনেক সময় টক্সিকের পরিমাণ বেড়ে যায়।
৪. যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে কাঠবাদাম গ্রহণের ফলে তা বেড়ে যায়।
চিনাবাদাদের উপকারিতা
১. ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণায় দেখা গেছে, চিনাবাদাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ, যা ক্যানসার এবং হৃদ্যন্ত্রের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
২. চিনাবাদামে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি, যা দেহগঠনে সাহায্য করে।
৩. ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রোধ করে।
৪. এতে উচ্চ পরিমাণে নিয়াসিন থাকে, যা দেহকোষ সুরক্ষা করে