ঢাকা ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চেয়ারম্যান পদে স্বামী-স্ত্রীর লড়াই

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৫০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ মার্চ ২০১৬
  • ২৮৫ বার

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে লড়াই হবে। প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করা দেয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মিজানুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তার স্ত্রী সুমনা রহমান মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। প্রার্থিতা বাছাই, প্রত্যাহার, প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার সকল পর্বেই তারা প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে চূড়ান্ত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার প্রতীক পেয়েই স্বামী মিজানুর রহমান প্রচার প্রচারণা শুরু করলেও স্ত্রী সুমনা রহমান মাঠে নেমেনি।

সুমনা রহমান বলেন, এলাকার জনসাধারণের সুখ-দুঃখ, সুবিধা-অসুবিধা ও ভালো-মন্দ আমি ভাগাভাগি করে নেই। এজন্য জনগণ আমাকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে এককভাবে সমর্থন দিবে।

জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থেকে এলাকার জনসাধারণের সুখ-দুঃখের অংশীদার হয়েছি। জনগণের দাবি এবং চাহিদা পূরণ করার জন্যই আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

চেয়ারম্যান পদে স্বামী-স্ত্রীর লড়াই

আপডেট টাইম : ১১:৫০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ মার্চ ২০১৬

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে লড়াই হবে। প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করা দেয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মিজানুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তার স্ত্রী সুমনা রহমান মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। প্রার্থিতা বাছাই, প্রত্যাহার, প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার সকল পর্বেই তারা প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে চূড়ান্ত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার প্রতীক পেয়েই স্বামী মিজানুর রহমান প্রচার প্রচারণা শুরু করলেও স্ত্রী সুমনা রহমান মাঠে নেমেনি।

সুমনা রহমান বলেন, এলাকার জনসাধারণের সুখ-দুঃখ, সুবিধা-অসুবিধা ও ভালো-মন্দ আমি ভাগাভাগি করে নেই। এজন্য জনগণ আমাকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে এককভাবে সমর্থন দিবে।

জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থেকে এলাকার জনসাধারণের সুখ-দুঃখের অংশীদার হয়েছি। জনগণের দাবি এবং চাহিদা পূরণ করার জন্যই আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি।