ঢাকা ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

নাক মুখ ও চোখ ঢাকা থাকলে কী সংক্রমণ থেকে বাঁচা যায়

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০২:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই ২০২০
  • ২৫২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের সর্বজনবিদিত কোনো ভ্যাকসিন বা টিকা আজও আবিষ্কৃত হয়নি। তাই সচেতনতা, জীবনযাপনে পরিবর্তন ও সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই এ ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায়।

সংক্রমণ রোধে এ সময় ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলকও করা হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে– করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার কিংবা নাক-মুখ-চোখ ঢেকে রাখাটা কতটা কার্যকর?

আমরা চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে তাকালে দেখব যে, এসব দেশের মানুষ নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে এমনিতেই মাস্ক ব্যবহার করছেন। আসলে মাস্ক ব্যবহার এসব দেশের মানুষের সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। এলার্জি, সর্দি-কাশি ভাইরাসসহ যে কোনো ধরনের শ্বাসনালির রোগ প্রতিরোধ করতে মাস্ক ব্যবহার জরুরি।

এই মাস্ক ব্যবহার প্রথমে একটু অস্বস্তিকর মনে হলেও দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে এই স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিণত করা যায়।

মাস্ক পরলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে এমন প্রমাণ একাধিক গবেষণায় পাওয়া গেছে। আর মাস্ক পরলে সংক্রমণের ঝুঁকি অবশ্যই কমে আসবে।

মাস্ক পরলে যেসব সংক্রমণ রোধ করা যায়-

সাধারণত নাক, মুখ ও চোখের মধ্য দিয়ে এই ভাইরাস আমাদের শ্বাসনালিতে প্রবেশ করে। তাই সংক্রমণ রোধে নাক, মুখ ও চোখ ঢেকে রাখা জরুরি। আর এসব ঢাকতে ভালো মানের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর চোখে সাধারণ চশমা বা স্নানগ্লাস ব্যবহার করতে পারেন।

করোনা আক্রান্ত রোগী যদি মাস্ক পরে, তবে তিনি নিজে ও অন্যরা নিরাপদে থাকবেন। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে ৯০ শতাংশ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ক্যাটরিনার হাতে ২০ বার থাপ্পড় খেয়েছিলেন ইমরান খান

নাক মুখ ও চোখ ঢাকা থাকলে কী সংক্রমণ থেকে বাঁচা যায়

আপডেট টাইম : ০২:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের সর্বজনবিদিত কোনো ভ্যাকসিন বা টিকা আজও আবিষ্কৃত হয়নি। তাই সচেতনতা, জীবনযাপনে পরিবর্তন ও সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই এ ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায়।

সংক্রমণ রোধে এ সময় ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলকও করা হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে– করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার কিংবা নাক-মুখ-চোখ ঢেকে রাখাটা কতটা কার্যকর?

আমরা চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে তাকালে দেখব যে, এসব দেশের মানুষ নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে এমনিতেই মাস্ক ব্যবহার করছেন। আসলে মাস্ক ব্যবহার এসব দেশের মানুষের সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। এলার্জি, সর্দি-কাশি ভাইরাসসহ যে কোনো ধরনের শ্বাসনালির রোগ প্রতিরোধ করতে মাস্ক ব্যবহার জরুরি।

এই মাস্ক ব্যবহার প্রথমে একটু অস্বস্তিকর মনে হলেও দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে এই স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিণত করা যায়।

মাস্ক পরলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে এমন প্রমাণ একাধিক গবেষণায় পাওয়া গেছে। আর মাস্ক পরলে সংক্রমণের ঝুঁকি অবশ্যই কমে আসবে।

মাস্ক পরলে যেসব সংক্রমণ রোধ করা যায়-

সাধারণত নাক, মুখ ও চোখের মধ্য দিয়ে এই ভাইরাস আমাদের শ্বাসনালিতে প্রবেশ করে। তাই সংক্রমণ রোধে নাক, মুখ ও চোখ ঢেকে রাখা জরুরি। আর এসব ঢাকতে ভালো মানের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর চোখে সাধারণ চশমা বা স্নানগ্লাস ব্যবহার করতে পারেন।

করোনা আক্রান্ত রোগী যদি মাস্ক পরে, তবে তিনি নিজে ও অন্যরা নিরাপদে থাকবেন। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে ৯০ শতাংশ।