ঢাকা ০৬:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে ঘরবাড়ি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:০৯:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০
  • ১৯২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও বি-বাড়িয়া এই ৫টি জেলার হাওর অঞ্চলে এখন বন্যা। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ফলে প্রতিদিন পানি বৃদ্ধি পেয়ে নিম্নাঞ্চলের অগনিত মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
জানা গেছে কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা , অস্ট্রগ্রাম, মিঠামইন, নিকলী, তাড়াইল ও করিমগঞ্জ, নেত্রকোনা জেলার মদন, খালিয়াজুড়ি, সুনামগঞ্জ জেলার, ধর্মপাশা, তাহেরপুর, জামালগঞ্জ,শাল্লা ও ধিরাই, হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ, বানিয়াচং, নবিগঞ্জ, বি-বাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ইত্যাদি উপজেলা সমূহের নিম্নাঞ্চলের রাস্তা ঘাট, মাঠ-হাট ও গোচারণ ভূমি বন্যার পানি বৃদ্ধিতে পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
এদিকে সুবিশাল হাওর অঞ্চলে প্রতিদিন অঝশ্র বৃষ্টি পাতের ফলে বাংলাদেশের উত্তর পূর্বঞ্চিলের উজান থেকে নেমে আসা পানি প্রবল বাতাসের সংমিশ্রণে প্রতিনিয়ত বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়ে প্রচন্ড বেগে ধনু নদী পথে বিপদ সীমা নিচে দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার পানি বৃদ্ধি হওয়ায় ইটনা সদর এলাকায় কয়েকটি গ্রামে পানি উঠে তলিয়ে গেছে। মানুষ নৌকা ছাড়া চলাচল করতে পারছেনা।
বন্যার কারণে হাওর অঞ্চলের শত শত জেলেপরিবার নৌকাযোগে জাল নিয়ে হাওরে মাছ ধরতে যেতে পারছে না। পানিবন্দী অবস্থায় ছেলে-মেয়ে ও পরিবার পরিজন নিয়ে অতিকষ্টে জীবন যাপন করছে। হাওর অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি শেষ না হওয়া পর্যন্ত করোনা লক-ডাউনের এই সময়ে অসহায় পরিবারের লোকজনকে সরকারিভাবে ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া একান্ত জরুরী বলে অভিজ্ঞ মহলের দাবী

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে ঘরবাড়ি

আপডেট টাইম : ০৮:০৯:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও বি-বাড়িয়া এই ৫টি জেলার হাওর অঞ্চলে এখন বন্যা। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ফলে প্রতিদিন পানি বৃদ্ধি পেয়ে নিম্নাঞ্চলের অগনিত মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
জানা গেছে কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা , অস্ট্রগ্রাম, মিঠামইন, নিকলী, তাড়াইল ও করিমগঞ্জ, নেত্রকোনা জেলার মদন, খালিয়াজুড়ি, সুনামগঞ্জ জেলার, ধর্মপাশা, তাহেরপুর, জামালগঞ্জ,শাল্লা ও ধিরাই, হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ, বানিয়াচং, নবিগঞ্জ, বি-বাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ইত্যাদি উপজেলা সমূহের নিম্নাঞ্চলের রাস্তা ঘাট, মাঠ-হাট ও গোচারণ ভূমি বন্যার পানি বৃদ্ধিতে পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
এদিকে সুবিশাল হাওর অঞ্চলে প্রতিদিন অঝশ্র বৃষ্টি পাতের ফলে বাংলাদেশের উত্তর পূর্বঞ্চিলের উজান থেকে নেমে আসা পানি প্রবল বাতাসের সংমিশ্রণে প্রতিনিয়ত বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়ে প্রচন্ড বেগে ধনু নদী পথে বিপদ সীমা নিচে দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার পানি বৃদ্ধি হওয়ায় ইটনা সদর এলাকায় কয়েকটি গ্রামে পানি উঠে তলিয়ে গেছে। মানুষ নৌকা ছাড়া চলাচল করতে পারছেনা।
বন্যার কারণে হাওর অঞ্চলের শত শত জেলেপরিবার নৌকাযোগে জাল নিয়ে হাওরে মাছ ধরতে যেতে পারছে না। পানিবন্দী অবস্থায় ছেলে-মেয়ে ও পরিবার পরিজন নিয়ে অতিকষ্টে জীবন যাপন করছে। হাওর অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি শেষ না হওয়া পর্যন্ত করোনা লক-ডাউনের এই সময়ে অসহায় পরিবারের লোকজনকে সরকারিভাবে ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া একান্ত জরুরী বলে অভিজ্ঞ মহলের দাবী