মেক্সিকোয় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকধারীদের গুলিবিনিময়ের ঘটনায় কমপক্ষে ৪৩ জন নিহত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বন্দুকধারীরা মাদক চক্রের সদস্য।
দেশটির প্রেসিডেন্ট এনরিক পেনা নিয়েটোর আমলে দেশটিতে এটিই সবচেয়ে বড় সহিংসতার ঘটনা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারি কর্মকর্তারা রয়টার্স-কে জানিয়েছেন, ওই লড়াইয়ে দুই ফেডারেল পুলিশ নিহত এবং আরো একজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
শুক্রবার সকালে মেক্সিকোর মিচোয়াকান প্রদেশের গুয়াদালাজারা এবং তানহুয়াতো শহরে সন্দেহভাজন মাদক পাচার চক্র জালিসকো নিউ জেনারেশন (জেএনজি) সদস্যদের সঙ্গে এই বন্দুকযুদ্ধ হয়।
কয়েক বছর ধরে এই অঞ্চলের সবচেয়ে শক্তিশালী মাদকচক্র দি জালিসকো নিউ জেনারেশনের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে নিরাপত্ত বাহিনীর সদস্যরা। নিহতদের অধিকাংশই অপরাধী গোষ্ঠীটির সদস্য বলে ধারণা করা হচ্ছে, জানিয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কমিশনার মন্টে আলেজান্দ্রো রুবিদো। রুবিদো সাংবাদিকদের বলেন, প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী লড়াই শেষে ঘটনাস্থল থেকে ৩০টি রাইফেলসহ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত গোষ্ঠীটির সদস্যরা অন্ততপক্ষে ২০ জন পুলিশ ও সেনাকে হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া ওই চক্রটি গুয়াদালাজারা এলাকার আশেপাশে যানবাহন, ব্যাংক এবং পেট্রোল পাম্পে বেশ কয়েকটি হামলা চালিয়েছিল।
দেশটির প্রেসিডেন্ট এনরিক পেনা নিয়েটোর আমলে দেশটিতে এটিই সবচেয়ে বড় সহিংসতার ঘটনা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারি কর্মকর্তারা রয়টার্স-কে জানিয়েছেন, ওই লড়াইয়ে দুই ফেডারেল পুলিশ নিহত এবং আরো একজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
শুক্রবার সকালে মেক্সিকোর মিচোয়াকান প্রদেশের গুয়াদালাজারা এবং তানহুয়াতো শহরে সন্দেহভাজন মাদক পাচার চক্র জালিসকো নিউ জেনারেশন (জেএনজি) সদস্যদের সঙ্গে এই বন্দুকযুদ্ধ হয়।
কয়েক বছর ধরে এই অঞ্চলের সবচেয়ে শক্তিশালী মাদকচক্র দি জালিসকো নিউ জেনারেশনের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে নিরাপত্ত বাহিনীর সদস্যরা। নিহতদের অধিকাংশই অপরাধী গোষ্ঠীটির সদস্য বলে ধারণা করা হচ্ছে, জানিয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কমিশনার মন্টে আলেজান্দ্রো রুবিদো। রুবিদো সাংবাদিকদের বলেন, প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী লড়াই শেষে ঘটনাস্থল থেকে ৩০টি রাইফেলসহ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত গোষ্ঠীটির সদস্যরা অন্ততপক্ষে ২০ জন পুলিশ ও সেনাকে হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া ওই চক্রটি গুয়াদালাজারা এলাকার আশেপাশে যানবাহন, ব্যাংক এবং পেট্রোল পাম্পে বেশ কয়েকটি হামলা চালিয়েছিল।