ঢাকা ০৫:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

সুবাহানাল্লাহ, এই সামান্য কাজটি করলে নিযুক্ত হবে সত্তর হাজার ফেরেশতা’

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:২৩:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর ২০১৫
  • ৩৯৫ বার

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই। একের বিপদে অন্যের এগিয়ে যাওয়া কর্তব্য। কোনো অবস্থাতেই হিংসা থাকা উচিত নয়। প্রতিটি মুসলমানের খোঁজ-খবর নেয়া উচিত। কেউ রোগাক্রান্ত হলে তার পাশে দাঁড়ানো, যতটুকু সম্ভব তাকে সহযোগিতা করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলমান ভাইয়ের রোগের খোঁজ-খবর নেয়, আল্লাহ সত্তর হাজার ফেরেশতাকে তার মাগফিরাতের দোয়ায় নিযুক্ত করে দেন। সে দিনের যে সময়ই তা করবে, ফেরেশতারা সন্ধ্যা পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে। আর রাতের যে সময়ই করবে, ফেরেশতারা ফজর পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে।’ (মুসনাদে আহমদ : ৯৫৫) আরবি হাদিস عَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، عَنِ النَّبيِّ ﷺ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: «مَنْ عَادَ مَرِيضاً أَوْ زَارَ أخاً لَهُ في اللهِ، نَادَاهُ مُنَادٍ : بِأنْ طِبْتَ، وَطَابَ مَمْشَاكَ، وَتَبَوَّأتَ مِنَ الجَنَّةِ مَنْزِلاً». رواه الترمذي، وَقالَ: «حديث حسن»، وفي بعض النسخ: «غريب» বাংলা অনুবাদ আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো রোগীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে খোঁজ-খবর নেয় অথবা তার কোনো আল্লাহর ওয়াস্তে কৃত ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করে, সে ব্যক্তিকে এক (গায়েবী) আহবানকারী আহবান করে বলে, সুখী হও তুমি, সুখকর হোক তোমার ওই যাত্রা (সাক্ষাতের জন্য যাওয়া)। আর তোমার স্থান হোক জান্নাতের প্রাসাদে।’ [তিরমিযি ২০০৮, ইবন মাজাহ ১৪৪৩]

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

মদনে লুৎফুজ্জামান বাবর’র মুক্তির দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

সুবাহানাল্লাহ, এই সামান্য কাজটি করলে নিযুক্ত হবে সত্তর হাজার ফেরেশতা’

আপডেট টাইম : ০৯:২৩:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর ২০১৫

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই। একের বিপদে অন্যের এগিয়ে যাওয়া কর্তব্য। কোনো অবস্থাতেই হিংসা থাকা উচিত নয়। প্রতিটি মুসলমানের খোঁজ-খবর নেয়া উচিত। কেউ রোগাক্রান্ত হলে তার পাশে দাঁড়ানো, যতটুকু সম্ভব তাকে সহযোগিতা করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলমান ভাইয়ের রোগের খোঁজ-খবর নেয়, আল্লাহ সত্তর হাজার ফেরেশতাকে তার মাগফিরাতের দোয়ায় নিযুক্ত করে দেন। সে দিনের যে সময়ই তা করবে, ফেরেশতারা সন্ধ্যা পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে। আর রাতের যে সময়ই করবে, ফেরেশতারা ফজর পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে।’ (মুসনাদে আহমদ : ৯৫৫) আরবি হাদিস عَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، عَنِ النَّبيِّ ﷺ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: «مَنْ عَادَ مَرِيضاً أَوْ زَارَ أخاً لَهُ في اللهِ، نَادَاهُ مُنَادٍ : بِأنْ طِبْتَ، وَطَابَ مَمْشَاكَ، وَتَبَوَّأتَ مِنَ الجَنَّةِ مَنْزِلاً». رواه الترمذي، وَقالَ: «حديث حسن»، وفي بعض النسخ: «غريب» বাংলা অনুবাদ আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো রোগীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে খোঁজ-খবর নেয় অথবা তার কোনো আল্লাহর ওয়াস্তে কৃত ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করে, সে ব্যক্তিকে এক (গায়েবী) আহবানকারী আহবান করে বলে, সুখী হও তুমি, সুখকর হোক তোমার ওই যাত্রা (সাক্ষাতের জন্য যাওয়া)। আর তোমার স্থান হোক জান্নাতের প্রাসাদে।’ [তিরমিযি ২০০৮, ইবন মাজাহ ১৪৪৩]