ঢাকা ০৪:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেন খাবেন কোয়েল পাখির ডিম – জানলে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করবেন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:০১:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০১৯
  • ২৪৯ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কোয়েল পাখির ডিম–পৃথিবীতে যত প্রকার খাদ্য উপযোগী ডিম আছে তার মধ্যে কোয়েল পাখির ডিম গুনে মানে এং পুষ্টিতে সর্বশ্রেষ্ট। আমাদের সমাজে র্ফামের মুরগীর ডিম বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যার মধ্যে প্রাণের কোনো স্পন্দন নেই। কারণ এইগুলি মোরগ ছাড়া ডিম। এর বাচ্চা হয় না। অপর পক্ষে কোয়েলের ডিম বাচ্চা উৎপাদন করতে সক্ষম তাছাড়া পুষ্টিগুন ও অন্নান্য ডিম থেকে অনেক অনেক শ্রেয়।

৪০ বছর পার হলেই ডাক্তারের নির্দেশ থাকে মুরগীর ডিম খাওয়ার ব্যাপারে সর্তক থাকুন। কারণ নিয়মিত মুরগীর ডিম খেলে কলোস্ট্ররেল বেড়ে হৃদ রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বয়স্ক লোকদের এই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং অতীব সুস্বাদু খাদ্য ডিম খাওয়া থেকে বিরক্তি ভাবে বিরত থাকতে হয়। অথচ কোয়েলের ডিম নিসংকোচে যে কোনো বয়সের মানুষ অর্থ্যাৎ বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা খেতে পারে।

এতে ক্ষতির কোনো কারণ নেই বরং নিয়মিত কোয়েলের ডিম গ্রহণ করলে অনেক কঠিন রোগ থেকে আরোগ্য লাভ হতে পারে। বিভিন্ন দেশে কোয়েল পাখির ডিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং সব জায়গা থেকে গবেষকরা কোয়েলের ডিম খাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।

একজন ফাঞ্ছ ডাক্তার জিন ক্লড ট্রুফিয়ার বিভিন্ন রোগীর উপর কোয়েল পাখির ডিম থেরাপী হিসাবে ব্যবহার করে অভূত ফল পেয়েছেন। এটা নিশ্চিত যে, কোয়েল ডিম খাদ্য হলেও শরীরে ঔষধ হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের চিকিৎসা বিশেজ্ঞদের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে, কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে খেয়ে বিভিন্ন প্রকার রোগ যেমন- হার্ট-ডিজিজ, নানা ধরনের কিডনী রোগ, অতিরিক্ত ওজন, র্দুবল রোগ প্রতিরোধ, পাকস্থলীর নানা রকম রোগ, ফুসফুসের নানা রকম রোগ, স্মৃতিশক্তি হ্রৃাস, রক্তশুণ্যতা, ডায়াবেটিস, পুরুষত্বহীনতা এবং উচ্চ কলোস্ট্ররেল ইত্যাদি কোনো রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া নিরাময় হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

কেন খাবেন কোয়েল পাখির ডিম – জানলে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করবেন

আপডেট টাইম : ০১:০১:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কোয়েল পাখির ডিম–পৃথিবীতে যত প্রকার খাদ্য উপযোগী ডিম আছে তার মধ্যে কোয়েল পাখির ডিম গুনে মানে এং পুষ্টিতে সর্বশ্রেষ্ট। আমাদের সমাজে র্ফামের মুরগীর ডিম বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যার মধ্যে প্রাণের কোনো স্পন্দন নেই। কারণ এইগুলি মোরগ ছাড়া ডিম। এর বাচ্চা হয় না। অপর পক্ষে কোয়েলের ডিম বাচ্চা উৎপাদন করতে সক্ষম তাছাড়া পুষ্টিগুন ও অন্নান্য ডিম থেকে অনেক অনেক শ্রেয়।

৪০ বছর পার হলেই ডাক্তারের নির্দেশ থাকে মুরগীর ডিম খাওয়ার ব্যাপারে সর্তক থাকুন। কারণ নিয়মিত মুরগীর ডিম খেলে কলোস্ট্ররেল বেড়ে হৃদ রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বয়স্ক লোকদের এই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং অতীব সুস্বাদু খাদ্য ডিম খাওয়া থেকে বিরক্তি ভাবে বিরত থাকতে হয়। অথচ কোয়েলের ডিম নিসংকোচে যে কোনো বয়সের মানুষ অর্থ্যাৎ বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা খেতে পারে।

এতে ক্ষতির কোনো কারণ নেই বরং নিয়মিত কোয়েলের ডিম গ্রহণ করলে অনেক কঠিন রোগ থেকে আরোগ্য লাভ হতে পারে। বিভিন্ন দেশে কোয়েল পাখির ডিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং সব জায়গা থেকে গবেষকরা কোয়েলের ডিম খাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।

একজন ফাঞ্ছ ডাক্তার জিন ক্লড ট্রুফিয়ার বিভিন্ন রোগীর উপর কোয়েল পাখির ডিম থেরাপী হিসাবে ব্যবহার করে অভূত ফল পেয়েছেন। এটা নিশ্চিত যে, কোয়েল ডিম খাদ্য হলেও শরীরে ঔষধ হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের চিকিৎসা বিশেজ্ঞদের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে, কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে খেয়ে বিভিন্ন প্রকার রোগ যেমন- হার্ট-ডিজিজ, নানা ধরনের কিডনী রোগ, অতিরিক্ত ওজন, র্দুবল রোগ প্রতিরোধ, পাকস্থলীর নানা রকম রোগ, ফুসফুসের নানা রকম রোগ, স্মৃতিশক্তি হ্রৃাস, রক্তশুণ্যতা, ডায়াবেটিস, পুরুষত্বহীনতা এবং উচ্চ কলোস্ট্ররেল ইত্যাদি কোনো রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া নিরাময় হয়।