ঢাকা ০৮:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লেখাটি মেয়েদের অবশ্যই পড়া উচিত, যে ৫ কারণে স্বামীর ভালবাসা হারায় স্ত্রী…

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:২৭:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০১৯
  • ২৩৭ বার

লেখাটি মেয়েদের অবশ্যই পড়া উচিত, যে ৫ কারণে স্বামীর ভালবাসা হারায় স্ত্রী

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মেয়েদের অবশ্যই পড়া উচিত-নারীরা সব সময় চান তার জীবনসঙ্গী তার আগ্রহের কেন্দ্রে থাকুক। তবে সম্পর্কের বোঝাপড়াটা কিন্তু অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে বুঝতে হবে।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, আপনার কিছু গুণ বা বৈশিষ্ট্য থাকে যার ফলে প্রিয় মানুষটি আপনার উপর মন খারাপ করতে পারে। মনে রাখবেন স্বামীর সঙ্গে কখনোই এমন কোনো আচারণ করবেন না যে আচারণ আপনার সম্পর্কে দূরত্ব বাড়াবে ও সংসার ভাঙার কারণ হতে পারে। এমন আচারণ করবেন না যা দেখে স্বামী আপনার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। খুঁজে নেবে নতুন সঙ্গী।

আপনি জানেন কী ৫টি কারণে স্বামী আপনার প্রতি বিমুখ হতে পারেন? দাম্পত্য সম্পর্ককে করে তুলতে পারে প্রেমহীন, যন্ত্রণাকর।

আপনার ভাবনা-চিন্তা, অনুভূতি সে জানে

অনেক নারী মনে করে তার চিন্তা-ভাবনা বা অনুভূতির বিষয়গুলো তার পছন্দের পুরুষটি বুঝতে পারে। এজন্য সেগুলো তার সঙ্গে শেয়ার করতে বা বলতে বিরত থাকে। উল্টো তারা প্রত্যাশা করে সে কেন বুঝে নেয় না তার কথা।

এটা পুরুষদের কাছে অনেক সময় বিরক্তি সৃষ্টি করে। দেখা গেলো কোন কিছু বললো না কিন্তু নারী আশা করে বসে আছেন তার পুরুষ সঙ্গী বুঝে নেবে। আপনার সঙ্গী তো জ্যোতিষি নাও হতে পারে। এজন্য নারীদের নিজের অনুভূতি ও চিন্তাভাবনা শেয়ার করে দেওয়াই উত্তম। এটা ভুল বুঝাবুঝির কোন জায়গা রাখে না।

সবসময় আমিই সেরা ভাব ধরা

অনেক নারীর মধ্যে এটা দেখা যায় যে সবসময় তার সঙ্গীকে বোকা মনে করে এবং নিজেকে তার চেয়ে চতুর ও বুদ্ধিমান মনে করে। এজন্য বিভিন্ন সময় তার সঙ্গীকে নিয়ে মজা করতে দেখা যায়। এটা পুরুষদের কাছে বিরক্তিকর ঠেকে। নিয়মিত এরকম করে গেলে পুরুষ সঙ্গী মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে।

অতিরিক্ত তথ্য শেয়ার করা

পুরুষরা সাধারণত তাদের সমস্যা বলে বেড়াতে পছন্দ করে না। সেখানে অনেক নারীকেই দেখা যায় গলায় পড়ে সব বিষয়াদি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করে। আপনার পুরুষ সঙ্গীকে বিভিন্ন তথ্যভারে ভারাক্রান্ত করে দিয়েন না। বিশেষ করে আপনার সাথে গোপনে যেসব শেয়ার করা হয়েছে সেগুলো গোপনীয়ই রাখুন। এটা আপনার প্রতি আস্থা তৈরি করবে।

সময়ের আগে ভবিষ্যত নিয়ে পরিকল্পনা করা

ভবিষ্যত নিয়ে ভাবনা থাকা ভালো কিন্তু অতিরিক্ত দুর্ভাবনা বর্তমানের আনন্দকে মাটি করে দিতে পারে। অনেক নারীকেই দেখা যায় তারা কী কী করবে, কী কী করতে চায়, কী কী করা দরকার ইত্যাদি প্যাচাল দিয়ে সঙ্গীর কান ঝালাপালা করে ফেলেন। নারীদের এমন আচরণে পুরুষ বিরক্ত হতে পারে।

শ্বাশুড়ীর প্রতি শ্রদ্ধা না থাকা

মা হচ্ছে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে অত্যন্ত আবেগের জায়গা। আপনার শ্বাশুড়ীর সঙ্গে কখনোই নিজেকে মেলাতে যাবে না। মায়ের প্রতি স্বামীর আবেগ নিয়ে রহস্য করবেন না।

শ্বাশুড়ীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ সব স্বামীরা পছন্দ করেন। তাই শ্বাশুড়ীর দেখভালসহ তার প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে কথা বলুন। মনে রাখবেন শ্বাশুড়ীর সঙ্গে খারাপ আচারণ স্বামীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ায়।

এটিএম থেকে জাল টাকার নোট বের হলে কি করবেন?

প্রযুক্তির যত উন্নতি হচ্ছে মানুষের সাথে যোগাযোগ তথা লেনদেন ততই সহজলভ্য হচ্ছে। প্রযুক্তি মানুষের কাজ গুলোকে আরো সহজ করে দিয়েছে। মানুষ ঘরে বসেই প্রায় সকল সুবিধা ভোগ করতে পারছে। তেমনি টাকা পয়সা লেনদেনকে আরো সহজলভ্য করে দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং ও এটিএম সেবা। যার মাধ্যমে মানুষ সহজেই টাকা পয়সার লেনদেন করতে পারছে।

নিয়মিতই নতুন নোট বাজারে আসে। এর জন্য তৈরি করা হয নানা রকম নিরাপত্তা বলয়। আর তাই এর ফাঁকফোকর দিয়েই বের হচ্ছে নকল নোট। কখনও

তা এটিএম কাউন্টার থেকে। হাতে নোট নিয়ে অনেকেরই নকল বলে মনে হয়। পরে ভাল করে পরীক্ষা করে তা সত্যি বলেও প্রমাণিত হয়। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে ঠিক কি করণীয়?

ব্যাংকে যদি নকল নোট লেনদেন হয়, তবে হাতেনাতে ধরা পড়ার সম্ভাবনা আছে। যদি অফিসাররা ধরতে পারেন যে কেউ নকল নোট জমা দিতে এসেছেন, তবে তা কখনওই অ্যাকাউন্ট পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছাবে না। সেই নোট গ্রাহককে ফেরতও দেওয়া হবে না। বরং নকল নোট বাজেয়াপ্ত করে ক্যাশিয়ার ও গ্রাহককে দিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নেওয়া হবে।

কিন্তু এটিএম-এ যদি নকল নোট হাতে আসে, তখন কী করা যায়? কেননা সেই মুহূর্তে কেউ এর সাক্ষী থাকে না। এটিএম-এ নকল নোট রুখতে বিভিন্ন ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাই নকল নোট না আসাই উচিত। তাও যদি আসে তবে বিপাকে পড়তে হয় গ্রাহককে।

কেননা বিদেশে এটিএম রিসিপ্টে কারেন্সির নম্বর উল্লেখ থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে শুধু কত টাকা তোলা হচ্ছে তার অ্যামাউন্টই উল্লেখ থাকে। এই পরিস্থিতিতে হাতে নকল নোট এলে একজন গ্রাহক কী করবেন?

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এরকম সন্দেহ হলে প্রথমেই নোটটি সিসিটিভি-র সামনে ধরা উচিত। যাতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে নোটটি এটিএম-থেকেই পাওয়া গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এটিএম-এ যে নিরাপত্তারক্ষী আছেন তার কাছে নোটের ডিটেলস দিয়ে অভিযোগ দায়ের করে রাখা শ্রেয়।

এতে নোটটি এটিএম থেকে কোন সময়ে বেরিয়েছে, তা স্পষ্ট হবে। সেই সঙ্গে যে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেও সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ জানিয়ে রাখতে হবে। প্রয়োজন হলে রিজার্ভ ব্যাংকেও।

পাশাপাশি পুলিশের কাছেও অভিযোগ দায়ের করতে হবে। তদন্ত চলাকালীন এই সিসিটিভি ফুটেজই প্রমাণ করবে নোটটি এটিএম থেকে বেরিয়েছে। প্রমাণ দেবে নিরাপত্তারক্ষীর কাছে জমা হওয়া অভিযোগও। একই সঙ্গে ব্যাংকও জানাবে যে গ্রাহক, এই অসুবিধার কথা জানিয়েছেন।

এই প্রমাণগুলিই গ্রাহকের টাকা ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। সাধারণ কোনও বড় অ্যামাউন্টের টাকার মধ্যে নকল নোট চলে এলে মাথায় হাত পড়ে গ্রাহকের। এ নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই সন্দেহ হলে আগাম সাবধানতা অবলম্বন করাই বাঞ্ছনীয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

লেখাটি মেয়েদের অবশ্যই পড়া উচিত, যে ৫ কারণে স্বামীর ভালবাসা হারায় স্ত্রী…

আপডেট টাইম : ০৪:২৭:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মেয়েদের অবশ্যই পড়া উচিত-নারীরা সব সময় চান তার জীবনসঙ্গী তার আগ্রহের কেন্দ্রে থাকুক। তবে সম্পর্কের বোঝাপড়াটা কিন্তু অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে বুঝতে হবে।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, আপনার কিছু গুণ বা বৈশিষ্ট্য থাকে যার ফলে প্রিয় মানুষটি আপনার উপর মন খারাপ করতে পারে। মনে রাখবেন স্বামীর সঙ্গে কখনোই এমন কোনো আচারণ করবেন না যে আচারণ আপনার সম্পর্কে দূরত্ব বাড়াবে ও সংসার ভাঙার কারণ হতে পারে। এমন আচারণ করবেন না যা দেখে স্বামী আপনার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। খুঁজে নেবে নতুন সঙ্গী।

আপনি জানেন কী ৫টি কারণে স্বামী আপনার প্রতি বিমুখ হতে পারেন? দাম্পত্য সম্পর্ককে করে তুলতে পারে প্রেমহীন, যন্ত্রণাকর।

আপনার ভাবনা-চিন্তা, অনুভূতি সে জানে

অনেক নারী মনে করে তার চিন্তা-ভাবনা বা অনুভূতির বিষয়গুলো তার পছন্দের পুরুষটি বুঝতে পারে। এজন্য সেগুলো তার সঙ্গে শেয়ার করতে বা বলতে বিরত থাকে। উল্টো তারা প্রত্যাশা করে সে কেন বুঝে নেয় না তার কথা।

এটা পুরুষদের কাছে অনেক সময় বিরক্তি সৃষ্টি করে। দেখা গেলো কোন কিছু বললো না কিন্তু নারী আশা করে বসে আছেন তার পুরুষ সঙ্গী বুঝে নেবে। আপনার সঙ্গী তো জ্যোতিষি নাও হতে পারে। এজন্য নারীদের নিজের অনুভূতি ও চিন্তাভাবনা শেয়ার করে দেওয়াই উত্তম। এটা ভুল বুঝাবুঝির কোন জায়গা রাখে না।

সবসময় আমিই সেরা ভাব ধরা

অনেক নারীর মধ্যে এটা দেখা যায় যে সবসময় তার সঙ্গীকে বোকা মনে করে এবং নিজেকে তার চেয়ে চতুর ও বুদ্ধিমান মনে করে। এজন্য বিভিন্ন সময় তার সঙ্গীকে নিয়ে মজা করতে দেখা যায়। এটা পুরুষদের কাছে বিরক্তিকর ঠেকে। নিয়মিত এরকম করে গেলে পুরুষ সঙ্গী মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে।

অতিরিক্ত তথ্য শেয়ার করা

পুরুষরা সাধারণত তাদের সমস্যা বলে বেড়াতে পছন্দ করে না। সেখানে অনেক নারীকেই দেখা যায় গলায় পড়ে সব বিষয়াদি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করে। আপনার পুরুষ সঙ্গীকে বিভিন্ন তথ্যভারে ভারাক্রান্ত করে দিয়েন না। বিশেষ করে আপনার সাথে গোপনে যেসব শেয়ার করা হয়েছে সেগুলো গোপনীয়ই রাখুন। এটা আপনার প্রতি আস্থা তৈরি করবে।

সময়ের আগে ভবিষ্যত নিয়ে পরিকল্পনা করা

ভবিষ্যত নিয়ে ভাবনা থাকা ভালো কিন্তু অতিরিক্ত দুর্ভাবনা বর্তমানের আনন্দকে মাটি করে দিতে পারে। অনেক নারীকেই দেখা যায় তারা কী কী করবে, কী কী করতে চায়, কী কী করা দরকার ইত্যাদি প্যাচাল দিয়ে সঙ্গীর কান ঝালাপালা করে ফেলেন। নারীদের এমন আচরণে পুরুষ বিরক্ত হতে পারে।

শ্বাশুড়ীর প্রতি শ্রদ্ধা না থাকা

মা হচ্ছে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে অত্যন্ত আবেগের জায়গা। আপনার শ্বাশুড়ীর সঙ্গে কখনোই নিজেকে মেলাতে যাবে না। মায়ের প্রতি স্বামীর আবেগ নিয়ে রহস্য করবেন না।

শ্বাশুড়ীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ সব স্বামীরা পছন্দ করেন। তাই শ্বাশুড়ীর দেখভালসহ তার প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে কথা বলুন। মনে রাখবেন শ্বাশুড়ীর সঙ্গে খারাপ আচারণ স্বামীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ায়।

এটিএম থেকে জাল টাকার নোট বের হলে কি করবেন?

প্রযুক্তির যত উন্নতি হচ্ছে মানুষের সাথে যোগাযোগ তথা লেনদেন ততই সহজলভ্য হচ্ছে। প্রযুক্তি মানুষের কাজ গুলোকে আরো সহজ করে দিয়েছে। মানুষ ঘরে বসেই প্রায় সকল সুবিধা ভোগ করতে পারছে। তেমনি টাকা পয়সা লেনদেনকে আরো সহজলভ্য করে দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং ও এটিএম সেবা। যার মাধ্যমে মানুষ সহজেই টাকা পয়সার লেনদেন করতে পারছে।

নিয়মিতই নতুন নোট বাজারে আসে। এর জন্য তৈরি করা হয নানা রকম নিরাপত্তা বলয়। আর তাই এর ফাঁকফোকর দিয়েই বের হচ্ছে নকল নোট। কখনও

তা এটিএম কাউন্টার থেকে। হাতে নোট নিয়ে অনেকেরই নকল বলে মনে হয়। পরে ভাল করে পরীক্ষা করে তা সত্যি বলেও প্রমাণিত হয়। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে ঠিক কি করণীয়?

ব্যাংকে যদি নকল নোট লেনদেন হয়, তবে হাতেনাতে ধরা পড়ার সম্ভাবনা আছে। যদি অফিসাররা ধরতে পারেন যে কেউ নকল নোট জমা দিতে এসেছেন, তবে তা কখনওই অ্যাকাউন্ট পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছাবে না। সেই নোট গ্রাহককে ফেরতও দেওয়া হবে না। বরং নকল নোট বাজেয়াপ্ত করে ক্যাশিয়ার ও গ্রাহককে দিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নেওয়া হবে।

কিন্তু এটিএম-এ যদি নকল নোট হাতে আসে, তখন কী করা যায়? কেননা সেই মুহূর্তে কেউ এর সাক্ষী থাকে না। এটিএম-এ নকল নোট রুখতে বিভিন্ন ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাই নকল নোট না আসাই উচিত। তাও যদি আসে তবে বিপাকে পড়তে হয় গ্রাহককে।

কেননা বিদেশে এটিএম রিসিপ্টে কারেন্সির নম্বর উল্লেখ থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে শুধু কত টাকা তোলা হচ্ছে তার অ্যামাউন্টই উল্লেখ থাকে। এই পরিস্থিতিতে হাতে নকল নোট এলে একজন গ্রাহক কী করবেন?

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এরকম সন্দেহ হলে প্রথমেই নোটটি সিসিটিভি-র সামনে ধরা উচিত। যাতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে নোটটি এটিএম-থেকেই পাওয়া গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এটিএম-এ যে নিরাপত্তারক্ষী আছেন তার কাছে নোটের ডিটেলস দিয়ে অভিযোগ দায়ের করে রাখা শ্রেয়।

এতে নোটটি এটিএম থেকে কোন সময়ে বেরিয়েছে, তা স্পষ্ট হবে। সেই সঙ্গে যে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেও সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ জানিয়ে রাখতে হবে। প্রয়োজন হলে রিজার্ভ ব্যাংকেও।

পাশাপাশি পুলিশের কাছেও অভিযোগ দায়ের করতে হবে। তদন্ত চলাকালীন এই সিসিটিভি ফুটেজই প্রমাণ করবে নোটটি এটিএম থেকে বেরিয়েছে। প্রমাণ দেবে নিরাপত্তারক্ষীর কাছে জমা হওয়া অভিযোগও। একই সঙ্গে ব্যাংকও জানাবে যে গ্রাহক, এই অসুবিধার কথা জানিয়েছেন।

এই প্রমাণগুলিই গ্রাহকের টাকা ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। সাধারণ কোনও বড় অ্যামাউন্টের টাকার মধ্যে নকল নোট চলে এলে মাথায় হাত পড়ে গ্রাহকের। এ নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই সন্দেহ হলে আগাম সাবধানতা অবলম্বন করাই বাঞ্ছনীয়।