ঢাকা ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ইসকনের ব্যানারে আলিফকে হ/ত্যা করেছে আওয়ামী লীগের গুন্ডারা: সাকি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এই প্রথম যুদ্ধবিরতির পক্ষে বললেন জেলেনস্কি টাটকা রস খেতে বাগানে ভিড়, কেনা যায় বিশুদ্ধ খেজুরের গুড়ও তিন বছরেই ২৪ কোটি টাকা দুর্নীতি, দেনার ঘানি টানছে বিআরটিসি পাঠ্যবইয়ে বড় পরিবর্তন: যা বাদ পড়ছে, যা যুক্ত হচ্ছে হুট করেই বিয়ে করা, ছিলনা কোন পূর্বপরিকল্পনা: কেয়া ৪ সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত, তিন বিভাগে বৃষ্টির আভাস ডিইএব-এর পিডব্লিউডি শাখার সভাপতি আনিসুজ্জামান, মহাসচিব বোরহান উদ্দিন ইতিহাসের এই দিনে ‘হাঁ-না ভোটে জিয়াউর রহমানের গণআস্থা লাভ করেন’ উত্তর গাজায় বড় বিমান হামলা ইসরায়েলের, ২৪ ঘণ্টায় নিহত ১০০

লাল শাকের স্বাস্থ্য গুণাগুণ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:২২:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুলাই ২০১৮
  • ২৪২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ লালশাক রূপে যেমন মনোহারী, গুণেও তেমন কার্যকরী। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ শাকের মধ্যে লালশাক অন্যতম। দাঁতের সুস্থতা, হাড় গঠন, গর্ভবতী এবং প্রসূতি মায়েদের দৈনিক ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে এ শাক খুব উপকারি। গর্ভবতী অবস্থায় এর অভাবে মা ও শিশুর নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। বাড়ন্ত শিশুর ক্যালসিয়ামের অভাবে দৈহিক গঠন দুর্বল এবং হাঁটা বিলম্বিত হয়। লালশাক রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

লালশাকের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। মস্তিষ্ক ও হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করতে এ শাকের ভূমিকা অনেক। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন বি১ ও বি২, ভিটামিন সি, ক্যারোটিন।

ক্যালসিয়ামের অভাবে শিশুদের রিকেটস এবং বয়স্কদের অস্টিও পোরেসিস রোগ হয়। সুতরাং অন্যান্য ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্যের পাশাপাশি সস্তা ও সহজলভ্য লালশাক খাওয়া উচিত। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের লালশাক খাওয়ার অভ্যাস করা দরকার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসকনের ব্যানারে আলিফকে হ/ত্যা করেছে আওয়ামী লীগের গুন্ডারা: সাকি

লাল শাকের স্বাস্থ্য গুণাগুণ

আপডেট টাইম : ০১:২২:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুলাই ২০১৮

হাওর বার্তা ডেস্কঃ লালশাক রূপে যেমন মনোহারী, গুণেও তেমন কার্যকরী। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ শাকের মধ্যে লালশাক অন্যতম। দাঁতের সুস্থতা, হাড় গঠন, গর্ভবতী এবং প্রসূতি মায়েদের দৈনিক ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে এ শাক খুব উপকারি। গর্ভবতী অবস্থায় এর অভাবে মা ও শিশুর নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। বাড়ন্ত শিশুর ক্যালসিয়ামের অভাবে দৈহিক গঠন দুর্বল এবং হাঁটা বিলম্বিত হয়। লালশাক রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

লালশাকের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। মস্তিষ্ক ও হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করতে এ শাকের ভূমিকা অনেক। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন বি১ ও বি২, ভিটামিন সি, ক্যারোটিন।

ক্যালসিয়ামের অভাবে শিশুদের রিকেটস এবং বয়স্কদের অস্টিও পোরেসিস রোগ হয়। সুতরাং অন্যান্য ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্যের পাশাপাশি সস্তা ও সহজলভ্য লালশাক খাওয়া উচিত। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের লালশাক খাওয়ার অভ্যাস করা দরকার।