ঢাকা ০২:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জে কালবৈশাখীতে দুই শতাধিক ঘরবাড়ি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৩:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ মে ২০১৮
  • ৪৩৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে কালবৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৮ মে) বিকেলে উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের ওপর দিয়ে প্রচণ্ড বেগে কালবৈশাখী বয়ে যায়।

স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ঝড়ে দুই শতাধিক টিনের ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে এবং শতাধিক গাছপালা উপড়ে গেছে। বেশ কয়েকটি ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়েছে।

ঝড়ে উঠতি বোরো ফসলসহ অন্যান্য ফসলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। বুধবার সকাল পর্যন্ত অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ভুঁইয়া হিমেল জানান, কালবৈশাখীতে গোবিন্দপুর, গাঙ্গাটিয়া, সৈয়দপুর, ডাংড়ি, বোয়ালিয়ার চর ও পানান গ্রামে বেশি ক্ষতি হয়েছে।

হোসেনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল মামুন আজ সকালে জানান, ঝড়ে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সেটা যাচাই করে পরে জানানো হবে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা তৈরি করে আর্থিক সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জে কালবৈশাখীতে দুই শতাধিক ঘরবাড়ি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

আপডেট টাইম : ০৫:৩৩:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ মে ২০১৮

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে কালবৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৮ মে) বিকেলে উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের ওপর দিয়ে প্রচণ্ড বেগে কালবৈশাখী বয়ে যায়।

স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ঝড়ে দুই শতাধিক টিনের ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে এবং শতাধিক গাছপালা উপড়ে গেছে। বেশ কয়েকটি ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়েছে।

ঝড়ে উঠতি বোরো ফসলসহ অন্যান্য ফসলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। বুধবার সকাল পর্যন্ত অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ভুঁইয়া হিমেল জানান, কালবৈশাখীতে গোবিন্দপুর, গাঙ্গাটিয়া, সৈয়দপুর, ডাংড়ি, বোয়ালিয়ার চর ও পানান গ্রামে বেশি ক্ষতি হয়েছে।

হোসেনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল মামুন আজ সকালে জানান, ঝড়ে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সেটা যাচাই করে পরে জানানো হবে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা তৈরি করে আর্থিক সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি।