ঢাকা ০৮:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন, বয়সসীমা ২৭ থেকে ২৯

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৪:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৮
  • ৩৮৭ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আগামী ১১ ও ১২ মে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে র ভ্রাতৃপ্রতীম ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন। চলতি মাসের ২৯ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে সংগঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাখা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের।

সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় বা শাখা কোনো পর্যায়ের নেতার বয়স ২৭ বছরের বেশি হতে পারবে না। তবে ২০০৬ সাল থেকে অলিখিতভাবে ২৯ বছর বয়সসীমা মান্য করা হচ্ছে। এই বর্ধিত বয়সসীমা ধরে কি এবারও নেতৃত্ব  নির্বাচন করা হবে?

অন্যদিকে, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দুই বছর; তবে সোহাগ-জাকির কমিটি বাদে বিগত বেশ কয়েকটি কমিটি চার বছরই পার করছে। সোহাগ-জাকির কমিটির মেয়াদ ২ বছর ১০ মাস।

এর মধ্যে রয়েছে- বাহাদুর বেপারী-অজয় কর খোকন (১৯৯৮-২০০২), লিয়াকত সিকদার-নজরুল ইসলাম বাবু (২০০২-২০০৬), রিপন-রোটন (২০০৬-২০১১), সোহাগ-নাজমুল (২০১১-২০১৫)। সর্বশেষ, সোহাগ-জাকির কমিটির মেয়াদ ২ বছর ১০ মাস (জুলাই,২০১৫ হতে বর্তমান) চলছে।

তবে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নেতৃত্বের বয়সসীমা নির্ধারণের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার দিকে তাকিয়ে আছে পদপ্রত্যাশীরা।

এবারও কি বয়সসীমা ২৯ বছর থাকবে, না গঠনতন্ত্র অনুযায়ী হবে- তা নিয়ে অনেকে রয়েছেন চিন্তায়; বিশেষ করে, যাদের বয়স ২৭ বছরের বেশি। অন্যদিকে, যাদের বয়স ২৭ বছরের কম, তারা আশায় বুক বাঁধছেন। সিনিয়ররা বাদ পড়লে তারাই আসবেন ছাত্রলীগের আগামীর নেতৃত্বে। এ জন্য তাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন।

পদপ্রত্যাশীদের মতে, সংগঠনের একমাত্র অভিভাবক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উনি যা সিদ্ধান্ত নেবেন, তা-ই হবে। তাদের একটি অংশ বলছেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটির মেয়াদ দুই বছর। এবারের সম্মেলন যেহেতু সঠিক সময়ে হচ্ছে, (২ বছর ১০ মাস) সেক্ষেত্রে বয়স বাড়ানোর কোনো কারণ দেখছি না।

তবে যাদের বয়স ২৭ বছরের বেশি, তারা বলছেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটির মেয়াদ দুই বছর থাকলেও কয়েকটি সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে চার থেকে পাঁচ বছর পর। এজন্য অনেক ত্যাগী নেতা বাদ পড়বেন। তবে দুটি পক্ষই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে। তারা বলছে, উনি যা সিদ্ধান্ত নেবেন, সেটাই চূড়ান্ত।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রুহুল আমিন বলেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যথাসময়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলে বয়সের বিষয়টি আলোচনায় আসতো না। যেহেতু এবার যথাসময়ে সম্মেলন হচ্ছে না, তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি দেখবেন। তিনিই সঠিক সিদ্ধান্তটি নেবেন বলে আশা করি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক পর্যায়ের এক নেতা বলেন, এর আগের কমিটির সম্মেলন ২ বছরের জায়গায় ৪ বছরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাই বয়সসীমা ২ বছর বাড়ানো হত। এবার যেহেতু ২ বছর পরেই হচ্ছে সেটা আর বাড়ানো হবে না বলে মনে করি। তবে নেত্রী যা সিদ্ধান্ত নিবে সেটাই হবে বলে তিনি জানান।

নেতৃত্বের দৌড়ে এগিয়ে যারা: ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে যারা এগিয়ে রয়েছেন। তাদের মধ্যে- বরিশাল অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রুহুল আমিন, স্কুলছাত্র বিষয়ক উপ-সম্পাদক অসীম কুমার বৈদ্য, আইন সম্পাদক আল-নাহিয়ান খান জয়, কৃষি শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বরকত হোসেন হাওলাদার, ত্রাণ ও দুর্যোগবিষয়ক সম্পাদক ইয়াজ আল রিয়াদ, সহ-সম্পাদক খাদেমুল বাশার জয়, প্রচার বিষয়ক উপ-সম্পাদক সাইফুর রহমান সাইফ, ঢাবির ফজলুল হক মুসলিম হলের সভাপতি শাহরিয়ার সিদ্দিক শিশিম, ঢাবির কবি জসীমউদ্দীন হলের সভাপতি সৈয়দ আরিফ হোসেন।

চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে আলোচনায় রয়েছেন, কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আদিত্য নন্দী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার মুহাম্মদ নিজামুল ইসলাম, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম শামীম, স্কুলছাত্র বিষয়ক উপ-সম্পাদক সৈয়দ আরাফাত, স্কুলছাত্র বিষয়ক উপ-সম্পাদক খাজা খায়ের সুজন, সহ-সম্পাদক জায়েদ বিন জলিল, পরিবেশবিষয়ক উপ-সম্পাদক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী সজীব, ঢাবির সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তাহাসান আহমেদ রাসেল, স্যার এএফ রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান তুষার।

উত্তরবঙ্গ থেকে আলোচনায় আছেন, কেন্দ্রীয় কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক রাকিবুল হাসান, আইনবিষয়ক উপ-সম্পাদক হোসাইন সাদ্দাম, উপ-দফতর সম্পাদক আবু সাইদ কনক, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপ-সম্পাদক মো. আল মামুন, আপ্যায়ন বিষয়ক উপ-সম্পাদক তানভীর রহমান মাহিদ, সহ-সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম ঐতিহ্য, ঢাবির সাংগঠনিক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু।

ফরিদপুর অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন সহ-সভাপতি আরেফিন সিদ্দিক সুজন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিদ্যুৎ শাহরিয়ার কবির, কবি জসীমউদ্দীন হলের সাধারণ সম্পাদক শাহেদ খান।

এ চার অঞ্চলের বাইরে সিলেট অঞ্চল থেকে নেতৃত্বে আসতে পারেন, কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা সম্পাদক আনিসুল ইসলাম জুয়েল, স্কুলছাত্রবিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদিন, ঢাবির দপ্তরবিষয়ক উপ-সম্পাদক এনএ চৌধুরী শাওন, ঢাবির মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সভাপতি ইউসুফ উদ্দিন খান। ময়মনসিংহ অঞ্চল থেকে পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক এবিএম হাবিবুল্লাহ বিপ্লব, ঢাবির এসএম হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তাপস। খুলনা অঞ্চল থেকে কেন্দ্রীয় গ্রন্থনা ও প্রকাশনাবিষয়ক উপ-সম্পাদক সাগর হোসেন সোহাগ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন, বয়সসীমা ২৭ থেকে ২৯

আপডেট টাইম : ০৮:২৪:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৮

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আগামী ১১ ও ১২ মে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে র ভ্রাতৃপ্রতীম ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন। চলতি মাসের ২৯ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে সংগঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাখা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের।

সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় বা শাখা কোনো পর্যায়ের নেতার বয়স ২৭ বছরের বেশি হতে পারবে না। তবে ২০০৬ সাল থেকে অলিখিতভাবে ২৯ বছর বয়সসীমা মান্য করা হচ্ছে। এই বর্ধিত বয়সসীমা ধরে কি এবারও নেতৃত্ব  নির্বাচন করা হবে?

অন্যদিকে, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দুই বছর; তবে সোহাগ-জাকির কমিটি বাদে বিগত বেশ কয়েকটি কমিটি চার বছরই পার করছে। সোহাগ-জাকির কমিটির মেয়াদ ২ বছর ১০ মাস।

এর মধ্যে রয়েছে- বাহাদুর বেপারী-অজয় কর খোকন (১৯৯৮-২০০২), লিয়াকত সিকদার-নজরুল ইসলাম বাবু (২০০২-২০০৬), রিপন-রোটন (২০০৬-২০১১), সোহাগ-নাজমুল (২০১১-২০১৫)। সর্বশেষ, সোহাগ-জাকির কমিটির মেয়াদ ২ বছর ১০ মাস (জুলাই,২০১৫ হতে বর্তমান) চলছে।

তবে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নেতৃত্বের বয়সসীমা নির্ধারণের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার দিকে তাকিয়ে আছে পদপ্রত্যাশীরা।

এবারও কি বয়সসীমা ২৯ বছর থাকবে, না গঠনতন্ত্র অনুযায়ী হবে- তা নিয়ে অনেকে রয়েছেন চিন্তায়; বিশেষ করে, যাদের বয়স ২৭ বছরের বেশি। অন্যদিকে, যাদের বয়স ২৭ বছরের কম, তারা আশায় বুক বাঁধছেন। সিনিয়ররা বাদ পড়লে তারাই আসবেন ছাত্রলীগের আগামীর নেতৃত্বে। এ জন্য তাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন।

পদপ্রত্যাশীদের মতে, সংগঠনের একমাত্র অভিভাবক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উনি যা সিদ্ধান্ত নেবেন, তা-ই হবে। তাদের একটি অংশ বলছেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটির মেয়াদ দুই বছর। এবারের সম্মেলন যেহেতু সঠিক সময়ে হচ্ছে, (২ বছর ১০ মাস) সেক্ষেত্রে বয়স বাড়ানোর কোনো কারণ দেখছি না।

তবে যাদের বয়স ২৭ বছরের বেশি, তারা বলছেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটির মেয়াদ দুই বছর থাকলেও কয়েকটি সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে চার থেকে পাঁচ বছর পর। এজন্য অনেক ত্যাগী নেতা বাদ পড়বেন। তবে দুটি পক্ষই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে। তারা বলছে, উনি যা সিদ্ধান্ত নেবেন, সেটাই চূড়ান্ত।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রুহুল আমিন বলেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যথাসময়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলে বয়সের বিষয়টি আলোচনায় আসতো না। যেহেতু এবার যথাসময়ে সম্মেলন হচ্ছে না, তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি দেখবেন। তিনিই সঠিক সিদ্ধান্তটি নেবেন বলে আশা করি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক পর্যায়ের এক নেতা বলেন, এর আগের কমিটির সম্মেলন ২ বছরের জায়গায় ৪ বছরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাই বয়সসীমা ২ বছর বাড়ানো হত। এবার যেহেতু ২ বছর পরেই হচ্ছে সেটা আর বাড়ানো হবে না বলে মনে করি। তবে নেত্রী যা সিদ্ধান্ত নিবে সেটাই হবে বলে তিনি জানান।

নেতৃত্বের দৌড়ে এগিয়ে যারা: ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে যারা এগিয়ে রয়েছেন। তাদের মধ্যে- বরিশাল অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রুহুল আমিন, স্কুলছাত্র বিষয়ক উপ-সম্পাদক অসীম কুমার বৈদ্য, আইন সম্পাদক আল-নাহিয়ান খান জয়, কৃষি শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বরকত হোসেন হাওলাদার, ত্রাণ ও দুর্যোগবিষয়ক সম্পাদক ইয়াজ আল রিয়াদ, সহ-সম্পাদক খাদেমুল বাশার জয়, প্রচার বিষয়ক উপ-সম্পাদক সাইফুর রহমান সাইফ, ঢাবির ফজলুল হক মুসলিম হলের সভাপতি শাহরিয়ার সিদ্দিক শিশিম, ঢাবির কবি জসীমউদ্দীন হলের সভাপতি সৈয়দ আরিফ হোসেন।

চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে আলোচনায় রয়েছেন, কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আদিত্য নন্দী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার মুহাম্মদ নিজামুল ইসলাম, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম শামীম, স্কুলছাত্র বিষয়ক উপ-সম্পাদক সৈয়দ আরাফাত, স্কুলছাত্র বিষয়ক উপ-সম্পাদক খাজা খায়ের সুজন, সহ-সম্পাদক জায়েদ বিন জলিল, পরিবেশবিষয়ক উপ-সম্পাদক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী সজীব, ঢাবির সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তাহাসান আহমেদ রাসেল, স্যার এএফ রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান তুষার।

উত্তরবঙ্গ থেকে আলোচনায় আছেন, কেন্দ্রীয় কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক রাকিবুল হাসান, আইনবিষয়ক উপ-সম্পাদক হোসাইন সাদ্দাম, উপ-দফতর সম্পাদক আবু সাইদ কনক, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপ-সম্পাদক মো. আল মামুন, আপ্যায়ন বিষয়ক উপ-সম্পাদক তানভীর রহমান মাহিদ, সহ-সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম ঐতিহ্য, ঢাবির সাংগঠনিক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু।

ফরিদপুর অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন সহ-সভাপতি আরেফিন সিদ্দিক সুজন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিদ্যুৎ শাহরিয়ার কবির, কবি জসীমউদ্দীন হলের সাধারণ সম্পাদক শাহেদ খান।

এ চার অঞ্চলের বাইরে সিলেট অঞ্চল থেকে নেতৃত্বে আসতে পারেন, কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা সম্পাদক আনিসুল ইসলাম জুয়েল, স্কুলছাত্রবিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদিন, ঢাবির দপ্তরবিষয়ক উপ-সম্পাদক এনএ চৌধুরী শাওন, ঢাবির মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সভাপতি ইউসুফ উদ্দিন খান। ময়মনসিংহ অঞ্চল থেকে পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক এবিএম হাবিবুল্লাহ বিপ্লব, ঢাবির এসএম হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তাপস। খুলনা অঞ্চল থেকে কেন্দ্রীয় গ্রন্থনা ও প্রকাশনাবিষয়ক উপ-সম্পাদক সাগর হোসেন সোহাগ।