হাওর বার্তা ডেস্কঃ সরকারের এ ঘোষণায় বেশ খুশিও হয়েছেন ওই এলাকার ভোজনরসিকরা। রশিদ নামে একজন বলছেন, অবশ্যই এটা খুব ভালো একটা পদক্ষেপ। কাঁঠাল খুব উপকারী একটা ফল।
কাঁঠালের প্রশংসা করে রশিদ বলেন, যেকোনো পর্যায়েই এ ফলটা খাওয়া যায়। আর এর প্রায় কোনো অংশই ফেলে দেয়া লাগে না।
আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁঠালকে তুলে ধরার পরিকল্পনাও করছে কেরালা সরকার। কৃষিমন্ত্রী ভি এস সুনীল কুমার বলছেন, সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য হলো কাঁঠালের উৎপাদন বৃদ্ধি করা ও এর বাজার বিস্তৃত করা।
পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, কেরালায় প্রতিবছর ৩২০ মিলিয়ন কাঁঠাল উৎপাদিত হয়। এর ৩০ শতাংশই শেষ পর্যন্ত নষ্ট হয়।
মন্ত্রী বলেন, কাঁঠাল বিক্রি ও কাঁঠালজাত বিভিন্ন পণ্য বিক্রির মাধ্যমে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকার লাভের আশা ভারত সরকারের।