হাওর বার্তা ডেস্কঃ ব্যস্ততার মধ্যেই ২০১৭ সালটা কেটেছে বাংলাদেশের। এবার নতুন বছর ২০১৮ সালে ব্যস্ততা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে মাশরাফি-সাকিবদের। চলতি বছর কমপক্ষে ১৫ ওয়ানডে, ৮ টি টেস্ট ও ৮ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল ও এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্ব পাড় হতে পারলে বাড়বে ম্যাচ সংখ্যা। এর বাইরে এপ্রিল-মে মাসে চাইলে নতুন কোনো সিরিজ আয়োজন করতে পারবে বাংলাদেশ।
চলতি মাসের ১৫ তারিখ ঘরের মাঠে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশিয় সিরিজ। প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ে। এ সিরিজে কমপক্ষে চার ম্যাচ পাবে বাংলাদেশ। ফাইনালে খেললে বাড়বে এক ম্যাচ। ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ। যেখানে থাকছে দু’টি করে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ।
এপ্রিল আর মে মাসে কোনো খেলা নেই বাংলাদেশের। চাইলে এ সময় পাকিস্তানকে চাপ দিয়ে স্থগিত হওয়া সিরিজটাও আদায় করে নেয়া যেতে পারে এই সময়ে। আইসিসি’র এফটিপি বলছে জুনে এশিয়া কাপ। তবে, এসিসি চাইছে আসরটি সেপ্টম্বরে আয়োজন করতে।
এদিকে মার্চে ঝুলে যাওয়া ওয়েষ্ট ইন্ডিজ সফরটি জুলাইয়ে করার পরিকল্পনা আছে বিসিবি’র। কারণ এ সময় খেলা নেই টাইগারদের। আগস্টে অস্ট্রেলিয়া সফর করবে মাশরাফিরা। খেলবে দু’টি টেস্ট ও ৩ ওয়ানডে।
অক্টোবরে ফিরতি সফরে বাংলাদেশে আসার কথা ওয়েস্ট ইন্ডিজের। যথারীতি এখানেও থাকবে ২ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে ও ১ টি টোয়েন্টি। নভেম্বর ডিসেম্বরে বিপিএলের ষষ্ট আসর। তার আগে লোকাল ক্রিকেটারদের নিয়ে আরো একটি সংক্ষিপ্ত টুর্নামেন্ট আয়োজনের কথা রয়েছে। ২০১৮ শেষ হবে বিপিএল দিয়ে।২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে