হাওর বার্তা ডেস্কঃ পরবর্তী ওয়ানডে বিশ্বকাপের আসর বসবে ইংল্যান্ডে। ২০১৯ সালের মে মাসে মর্যাদার ওই টুর্নামেন্টের আগে মোটামুটি ব্যস্ত একটি সময় কাটাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসির ফিউচার ট্যুার প্রোগ্রামে (এফটিপি) অনুযাযী দেখা যায় ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে মোট ১৩টি টেস্ট ও ১৫ ওয়ানডে ও ৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ দল।
টেস্ট খেলুড়ে যে দলগুলো ১০ বছরের মধ্যে নিজেদের মধ্যে অন্তত দুটি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলবে তাদের নিয়ে ফিউচার ট্যুার প্রোগ্রাম সাজিয়েছে ক্রিকেটর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। তবে দুই দেশের মধ্যকার ক্রিকেট বোর্ড সমঝোতায় পৌঁছলে এফটিপির বাইরেও সিরিজ খেলতে পারবে দু’দল।
এফটিপি সিডিউল অনুযায়ী ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে বেশ ব্যস্ত একটি সময় কাটাবে টাইগাররা। জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে ২০১৮ সালটি শুরু করবে সাকিব-মুশফিক-তামিমরা। বছরের শুরুতে ঘরের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে দুটি টেস্ট ও ১ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ২টি টেস্ট ৩টি ওয়ানডে এবং একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ দল।
আগামী জুলাইয়ে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে টিম বাংলাদেশ। ওই সফরে ২টি টেস্ট ও ৩টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে মাশরাফি-সাকিব-মুশফিকরা। এরপর বাংলাদেশ সফরে আসবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নিজেদের মাঠে ওই সিরিজে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ২ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে ও ১টি টি-টোয়েন্টি খেলবে লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
২০১৯ সালের শুরুতে বাংলাদেশ সফরে আসবে জিম্বাবুয়ে। ওই সময় সফরকারীদের বিপক্ষে ৩টি ওয়ানডে ও সমান সংখ্যাক টেস্ট ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। আর বিশ্বকাপের ঠিক আগে বাংলাদেশ সফরে এসে ২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে উপমহাদেশের দল পাকিস্তান।