ঢাকা ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঐশীর সাক্ষ্যগ্রহণ ১০ সেপ্টেম্বর

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • ৩৪৮ বার

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার ৩ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাঈদ আহমেদ এ দিন ধার্য করেন।

এসময় আদালতে সাক্ষ্য দেন রমনা থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মনির হোসেন। তিনি আসামিদের নাম-ঠিকানা যাচাই করেন। এ ছাড়া কারাগার থেকে ঐশী রহমান ও তার বন্ধু আসাদুজ্জামান জনিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলায় ৪৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৭ জন আদালতে বিভিন্ন সময় সাক্ষী দেন।

২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগে নিজেদের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চের (রাজনৈতিক শাখা) ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মা-বাবা খুন হওয়ার পর পালিয়ে যায় ঐশী। এ ঘটনায় ১৭ আগস্ট নিহত মাহফুজুর রহমানের ছোট ভাই মো. মশিউর রহমান রুবেল পল্টন থানায় একটি মামলা করেন।

১৭ আগস্ট ঐশী রহমান রমনা থানায় আত্মসমর্পণ করে। একই বছরের ২৪ আগস্ট আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেয় ঐশী।

২০১৪ সালের ৯ মার্চ ঐশী রহমান, আসাদুজ্জামান জনি ও মিজানুর রহমানকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক আবুল খায়ের। চলতি বছর ৩০ নভেম্বর ঢাকার তিন নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবিএম সাজেদুর রহমান তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ঐশীর সাক্ষ্যগ্রহণ ১০ সেপ্টেম্বর

আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার ৩ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাঈদ আহমেদ এ দিন ধার্য করেন।

এসময় আদালতে সাক্ষ্য দেন রমনা থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মনির হোসেন। তিনি আসামিদের নাম-ঠিকানা যাচাই করেন। এ ছাড়া কারাগার থেকে ঐশী রহমান ও তার বন্ধু আসাদুজ্জামান জনিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলায় ৪৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৭ জন আদালতে বিভিন্ন সময় সাক্ষী দেন।

২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগে নিজেদের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চের (রাজনৈতিক শাখা) ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মা-বাবা খুন হওয়ার পর পালিয়ে যায় ঐশী। এ ঘটনায় ১৭ আগস্ট নিহত মাহফুজুর রহমানের ছোট ভাই মো. মশিউর রহমান রুবেল পল্টন থানায় একটি মামলা করেন।

১৭ আগস্ট ঐশী রহমান রমনা থানায় আত্মসমর্পণ করে। একই বছরের ২৪ আগস্ট আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেয় ঐশী।

২০১৪ সালের ৯ মার্চ ঐশী রহমান, আসাদুজ্জামান জনি ও মিজানুর রহমানকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক আবুল খায়ের। চলতি বছর ৩০ নভেম্বর ঢাকার তিন নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবিএম সাজেদুর রহমান তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।