ঢাকা ০৯:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বর্ষায় লাউ চাষে সফলতা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৫৭:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৭
  • ৬৮৮ বার

বর্ষায় শীতকালীন সবজি লাউ (কদু) চাষ করে সফলতা পেয়েছেন শেরপুরের নকলা উপজেলার অনেক কৃষক। উপজেলার উত্তর চরবসন্তির আজিজুল, মহাজ্জল, সিরাজুল, চাঁন মিয়া ও সুহেলের মতো অনেক চাষির ভাগ্য খুলে গেছে লাউ চাষে।

উত্তর চরবসন্তি গ্রামের কৃষক সিরাজুল ইসলাম গত বছর ৫ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে শীতলাউ চাষ করে লাভবান হয়েছিলেন। এ বছর বর্ষা মৌসুমে তিনি ৩৫ শতাংশ জমিতে লাউ চাষ করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

উৎপাদিত লাউ স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে পার্শ্ববর্তী জেলা ও বিভাগীয় শহরে পাইকারিভাবে বিক্রি হচ্ছে।

বাড়ির আঙ্গিনায় নার্সারিতে বীজ বপন করে চারা উৎপাদন করেছেন। দেড় মাসের মাথায় প্রতিটি গাছ ফুলেফলে ভরে ওঠে। প্রতিটি লাউয়ের ওজন ৩ কেজি থেকে ৫ কেজি হয়।

স্থানীয় বাজারে নিজেরা খুচরা বিক্রি করলেও  অধিকাংশ লাউ পাইকারদের কাছে বিক্রি করা হয়। পাইকাররা নিজে লাউ তুলে নিয়ে যান, কৃষকদের শুধু টাকা দিয়ে যান। ফলে চাষিদের কোনো জামেলা পোহাতে হয় না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

বর্ষায় লাউ চাষে সফলতা

আপডেট টাইম : ১১:৫৭:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৭

বর্ষায় শীতকালীন সবজি লাউ (কদু) চাষ করে সফলতা পেয়েছেন শেরপুরের নকলা উপজেলার অনেক কৃষক। উপজেলার উত্তর চরবসন্তির আজিজুল, মহাজ্জল, সিরাজুল, চাঁন মিয়া ও সুহেলের মতো অনেক চাষির ভাগ্য খুলে গেছে লাউ চাষে।

উত্তর চরবসন্তি গ্রামের কৃষক সিরাজুল ইসলাম গত বছর ৫ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে শীতলাউ চাষ করে লাভবান হয়েছিলেন। এ বছর বর্ষা মৌসুমে তিনি ৩৫ শতাংশ জমিতে লাউ চাষ করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

উৎপাদিত লাউ স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে পার্শ্ববর্তী জেলা ও বিভাগীয় শহরে পাইকারিভাবে বিক্রি হচ্ছে।

বাড়ির আঙ্গিনায় নার্সারিতে বীজ বপন করে চারা উৎপাদন করেছেন। দেড় মাসের মাথায় প্রতিটি গাছ ফুলেফলে ভরে ওঠে। প্রতিটি লাউয়ের ওজন ৩ কেজি থেকে ৫ কেজি হয়।

স্থানীয় বাজারে নিজেরা খুচরা বিক্রি করলেও  অধিকাংশ লাউ পাইকারদের কাছে বিক্রি করা হয়। পাইকাররা নিজে লাউ তুলে নিয়ে যান, কৃষকদের শুধু টাকা দিয়ে যান। ফলে চাষিদের কোনো জামেলা পোহাতে হয় না।