স্বাভাবিকভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য সরকারের কাছে গ্যারান্টি চেয়েছে বিএনপি। একই সাথে বিএনপির সঙ্গে সব ইস্যুতে সংলাপ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান দলের মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জামান রিপন। বিএনপির মুখপাত্র দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন শনিবার দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানান।
রিপন বলেন, সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপি স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। আমরা সরকারের কাছ থেকে বিএনপির স্বাভাবিক রাজনীতি করার গ্যারান্টি চাই। তিনি কারাগারে থাকা দলের সব নেতাকর্মীদের মুক্তি এবং মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
বিএনপির মুখপাত্র বলেন, সরকার তার নেতাকর্মীদের নামে হওয়া অসংখ্য মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এই মামলা প্রত্যাহার করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি কমিটিও রয়েছে। কিন্তু বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নামে কোনো মামলা প্রত্যাহার করা হয়নি। বিএনপি চেয়ারপারসন আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে মামলা মোকাবিলা করছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি, সমস্ত মামলা কেবল বিরোধী দলের নেতাকর্মী এবং খালেদা জিয়ার জন্য। বিএনপিকে দুর্বল করার জন্যই দলটির নেতাকর্মীদের নামে মামলা সচল রাখা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে বিএনপিকে দুর্বল করার একটি চেষ্টা।
তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে হলে শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। সরকার শক্তিশালী বিরোধী দল রাখার চেয়ে কিভাবে তাদের নির্মূল এবং ধ্বংস করা যায় সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারকে এই নীতি কৌশল পদক্ষেপ থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানান। একই সাথে নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে শক্তিশালীকরণ, নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজানোরসহ সব বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
রিপন বলেন, সরকার বিরোধী দলকে চাপের মুখে রাখতে গিয়ে নিজেই চাপের মুখে রয়েছে। আমরা আশা করি, সরকার এই পথ থেকে সরে আসবে এবং দেশের গণতন্ত্র সংহত করতে বিরোধী দলের সঙ্গে সব বিষয়ে একটি কার্যকর সংলাপ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, সহ দপ্তর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রিপন বলেন, সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপি স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। আমরা সরকারের কাছ থেকে বিএনপির স্বাভাবিক রাজনীতি করার গ্যারান্টি চাই। তিনি কারাগারে থাকা দলের সব নেতাকর্মীদের মুক্তি এবং মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
বিএনপির মুখপাত্র বলেন, সরকার তার নেতাকর্মীদের নামে হওয়া অসংখ্য মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এই মামলা প্রত্যাহার করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি কমিটিও রয়েছে। কিন্তু বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নামে কোনো মামলা প্রত্যাহার করা হয়নি। বিএনপি চেয়ারপারসন আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে মামলা মোকাবিলা করছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি, সমস্ত মামলা কেবল বিরোধী দলের নেতাকর্মী এবং খালেদা জিয়ার জন্য। বিএনপিকে দুর্বল করার জন্যই দলটির নেতাকর্মীদের নামে মামলা সচল রাখা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে বিএনপিকে দুর্বল করার একটি চেষ্টা।
তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে হলে শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। সরকার শক্তিশালী বিরোধী দল রাখার চেয়ে কিভাবে তাদের নির্মূল এবং ধ্বংস করা যায় সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারকে এই নীতি কৌশল পদক্ষেপ থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানান। একই সাথে নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে শক্তিশালীকরণ, নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজানোরসহ সব বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
রিপন বলেন, সরকার বিরোধী দলকে চাপের মুখে রাখতে গিয়ে নিজেই চাপের মুখে রয়েছে। আমরা আশা করি, সরকার এই পথ থেকে সরে আসবে এবং দেশের গণতন্ত্র সংহত করতে বিরোধী দলের সঙ্গে সব বিষয়ে একটি কার্যকর সংলাপ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, সহ দপ্তর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।