ফেব্রুয়ারি ২০১৭ইং কিশোরগঞ্জ বড়বাজার ব্যবসায়ী সমিতির অভিযানে খুলনা থেকে আসা চিংড়ি সিলিকন/জেল জাতীয় ক্ষতিকর পদার্থ পাওয়া গিয়েছে। এই সিলিকন ওজন হিসেবে ভারি তাতে লাভবান হচ্ছে অসাধু জেলে, ভয়াবহ ক্ষতি হচ্ছে অপেক্ষমান ভোক্তাদের। এবিষয়টি নিশ্চিত হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা বড়বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি তাৎক্ষণিকভাবে ১৫ কেজি চিংড়ি নদীতে ফেলে দিয়ে ক্রেতা এবং জেলেদের মাঝে উত্তেজনা নিরসন করেন। পরে জেলেরা অতি বাড়াবাড়ি করায় বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পর্যন্ত জানানো হয়। সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিককে বলেন, এটি একটি চোরাই ব্যবসা বা প্রতারনা হিসেবে গণ্য হয়েছে। তাই খুলনা থেকে আসা চিংড়ির প্রতি সকল ক্রেতাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাসুদ ‘মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ’কে বলেন, আমি বিষয়টি এইমাত্র অবহিত হয়েছি। এ বিষয়ে ভোক্তা অধিকার আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হইবে।