ঢাকা ০৭:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পালংশাকের এক গ্লাস জুস! ১০ মিনিটে স্লিমফিট…

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:৩৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
  • ৪২২ বার

নিরাপদ খাদ্য হিসাবে পালংশাকের নাম আছে। পালংশাকের জুস শরীরের পক্ষে যে প্রচণ্ড রকমের উপকারি তা আমরা অনেকেই জানি না। রোজ সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পালংশাকের জুস একজনকে শুধু শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে না, সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে দেয়।

কী ধরনের খাদ্যাগুণাবলী আছে পালংশাকে? প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, আয়রন এবং মিনারেলস রয়েছে পালংশাকে। পালংশাককে নিয়মিত খাদ্যাভাসে রাখলে হাড় দৃঢ় হয়। ত্বক এবং চুলের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি পায়। ডায়াবেটিসের মাত্রা এবং ক্যানসারের সম্ভাবনা কমানোর মতো কাজও করে পালংশাক। হাঁপানি রোগীদের সুস্থ রাখতেও পালংশাক অনবদ্য। পালংশাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। এর জন্য পালংশাক খাওয়া যৌবন ধরে রাখার পক্ষে সহায়ক বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পালংশাকের জুস বাড়তি মেদ ঝরানোর পক্ষেও সহায়ক। মাত্র একমাসের মধ্যেই পালংশাকের জুস খেয়ে ১৫ কিলো ওজন কমিয়ে ফেলা যেতে পারে। কী ভাবে এই জুস তৈরি করবেন জেনে নিন-

মিক্সার গ্লাইন্ডারের মধ্যে পালংশাকের তাজা সবুজ পাতা ফেলুন। এরপর আদার ছোট কয়েকটি টুকরো ফেলে দিন। এক গ্লাস পানি ঢেলে দিন। এবার মিক্সিতে গ্লাইন্ড করে নিন। পুরো জিনিসটা জুসের মতো আকার নিলে গ্লাসে ঢেলে নিন। এরপর জুসের মধ্যে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার জুসটা পান করুন।

১ মাস এই রুটিন অনুসরণ করলে দেখবেন, শুধু শরীরের বাড়তি মেদ ঝরেনি, সেই সঙ্গে ত্বক এবং চুলও হয়ে উঠেছে উজ্জ্বল।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

পালংশাকের এক গ্লাস জুস! ১০ মিনিটে স্লিমফিট…

আপডেট টাইম : ১২:৩৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭

নিরাপদ খাদ্য হিসাবে পালংশাকের নাম আছে। পালংশাকের জুস শরীরের পক্ষে যে প্রচণ্ড রকমের উপকারি তা আমরা অনেকেই জানি না। রোজ সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পালংশাকের জুস একজনকে শুধু শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে না, সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে দেয়।

কী ধরনের খাদ্যাগুণাবলী আছে পালংশাকে? প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, আয়রন এবং মিনারেলস রয়েছে পালংশাকে। পালংশাককে নিয়মিত খাদ্যাভাসে রাখলে হাড় দৃঢ় হয়। ত্বক এবং চুলের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি পায়। ডায়াবেটিসের মাত্রা এবং ক্যানসারের সম্ভাবনা কমানোর মতো কাজও করে পালংশাক। হাঁপানি রোগীদের সুস্থ রাখতেও পালংশাক অনবদ্য। পালংশাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। এর জন্য পালংশাক খাওয়া যৌবন ধরে রাখার পক্ষে সহায়ক বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পালংশাকের জুস বাড়তি মেদ ঝরানোর পক্ষেও সহায়ক। মাত্র একমাসের মধ্যেই পালংশাকের জুস খেয়ে ১৫ কিলো ওজন কমিয়ে ফেলা যেতে পারে। কী ভাবে এই জুস তৈরি করবেন জেনে নিন-

মিক্সার গ্লাইন্ডারের মধ্যে পালংশাকের তাজা সবুজ পাতা ফেলুন। এরপর আদার ছোট কয়েকটি টুকরো ফেলে দিন। এক গ্লাস পানি ঢেলে দিন। এবার মিক্সিতে গ্লাইন্ড করে নিন। পুরো জিনিসটা জুসের মতো আকার নিলে গ্লাসে ঢেলে নিন। এরপর জুসের মধ্যে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার জুসটা পান করুন।

১ মাস এই রুটিন অনুসরণ করলে দেখবেন, শুধু শরীরের বাড়তি মেদ ঝরেনি, সেই সঙ্গে ত্বক এবং চুলও হয়ে উঠেছে উজ্জ্বল।