ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসলামিক সেনা জোটের প্রধান হলেন রাহীল শরিফ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:৩৩:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জানুয়ারী ২০১৭
  • ৩১১ বার

পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) রাহীল শরিফকে ৩৯টি মুসলিম দেশের সমন্বয়ে গঠিত ইসলামিক সামরিক জোটের প্রধান নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। খবর ডন’র।

সন্ত্রাস দমনে সৌদি আরব গত বছরের ডিসেম্বরে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দেয়। এ জোট সব ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনে কাজ করবে।

জিও টিভি’র টকশো-তে খাজা আসিফ জানান, কিছুদিন আগে রাহীল শরিফকে নিয়োগ দেয়ার বিষয়ে একটি চুক্তি হয়। তবে তিনি এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু জানাননি।

রিয়াদ কিংবা ইসলামাবাদ এককভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কি না- এমন এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘না, অবশ্যই এই নিয়োগে পাকিস্তান সরকারের অংশগ্রহণ ছিল।’

প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এ ধরনের নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার আগে সব ধরনের প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়েছে।

রাহীল শরিফ তার তিন বছরের মেয়াদ শেষে ২০১৬ সালের নভেম্বরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের পদ থেকে অবসর নেন। দায়িত্ব পালনকালে দেশটির সশস্ত্র গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করেন তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসলামিক সেনা জোটের প্রধান হলেন রাহীল শরিফ

আপডেট টাইম : ০৭:৩৩:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জানুয়ারী ২০১৭

পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) রাহীল শরিফকে ৩৯টি মুসলিম দেশের সমন্বয়ে গঠিত ইসলামিক সামরিক জোটের প্রধান নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। খবর ডন’র।

সন্ত্রাস দমনে সৌদি আরব গত বছরের ডিসেম্বরে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দেয়। এ জোট সব ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনে কাজ করবে।

জিও টিভি’র টকশো-তে খাজা আসিফ জানান, কিছুদিন আগে রাহীল শরিফকে নিয়োগ দেয়ার বিষয়ে একটি চুক্তি হয়। তবে তিনি এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু জানাননি।

রিয়াদ কিংবা ইসলামাবাদ এককভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কি না- এমন এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘না, অবশ্যই এই নিয়োগে পাকিস্তান সরকারের অংশগ্রহণ ছিল।’

প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এ ধরনের নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার আগে সব ধরনের প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়েছে।

রাহীল শরিফ তার তিন বছরের মেয়াদ শেষে ২০১৬ সালের নভেম্বরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের পদ থেকে অবসর নেন। দায়িত্ব পালনকালে দেশটির সশস্ত্র গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করেন তিনি।