ঢাকা ০৩:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাখাল রাহাকে সরাতে বললেন ১৫০ আলেম

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৪:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ২৯ বার

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পাঠ্যবই সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটির সদস্য রাখাল রাহা ওরফে সাজ্জাদুর রহমানের অপসারণ চেয়েছেন দেশের ১৫০ আলেম। তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে বলেছেন তারা।

আজ মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন দাবি জানান দেশের আলেম সমাজের প্রতিনিধিরা।

বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করে রাখাল রাহা সম্প্রতি এমন একটি পোস্ট তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রকাশ করেন, যা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের ওপর আঘাত এনেছে। চাপে পড়ে রাখাল রাহা তার ফেসবুক থেকে ওই পোস্ট সরিয়ে নিলেও তা বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলেছে দেশে।

আলেমরা বলেন, এ ধরনের বক্তব্য শুধু ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি পরিকল্পিতভাবে ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টি, সামাজিক বিভাজন উসকে দেওয়া। এ ষড়যন্ত্রমূলক তৎপরতাগুলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে অন্যতম হলেন আল্লামা সাইয়্যেদ কামালুদ্দীন জাফরী, অধ্যাপক ড. এ বি এম হিজবুল্লাহ, মুফতি মুহা. কাজী ইব্রাহীম, মাওলানা লিয়াকত আলী, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরি, ড. খলীলুর রহমান আল মাদানী, মাওলানা শরীফ মুহাম্মাদ, ড. গিয়াসউদ্দীন তালুকদার প্রমুখ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

রাখাল রাহাকে সরাতে বললেন ১৫০ আলেম

আপডেট টাইম : ০৫:৩৪:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পাঠ্যবই সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটির সদস্য রাখাল রাহা ওরফে সাজ্জাদুর রহমানের অপসারণ চেয়েছেন দেশের ১৫০ আলেম। তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে বলেছেন তারা।

আজ মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন দাবি জানান দেশের আলেম সমাজের প্রতিনিধিরা।

বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করে রাখাল রাহা সম্প্রতি এমন একটি পোস্ট তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রকাশ করেন, যা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের ওপর আঘাত এনেছে। চাপে পড়ে রাখাল রাহা তার ফেসবুক থেকে ওই পোস্ট সরিয়ে নিলেও তা বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলেছে দেশে।

আলেমরা বলেন, এ ধরনের বক্তব্য শুধু ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি পরিকল্পিতভাবে ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টি, সামাজিক বিভাজন উসকে দেওয়া। এ ষড়যন্ত্রমূলক তৎপরতাগুলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে অন্যতম হলেন আল্লামা সাইয়্যেদ কামালুদ্দীন জাফরী, অধ্যাপক ড. এ বি এম হিজবুল্লাহ, মুফতি মুহা. কাজী ইব্রাহীম, মাওলানা লিয়াকত আলী, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরি, ড. খলীলুর রহমান আল মাদানী, মাওলানা শরীফ মুহাম্মাদ, ড. গিয়াসউদ্দীন তালুকদার প্রমুখ।