ঢাকা ১০:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
নাগরিক টেলিভিশনে নতুন দায়িত্বে এরফানুল হক নাহিদ ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান, গুলশানে প্রস্তুত হচ্ছে নতুন বাসভবন অষ্টগ্রামের ইকুরদিয়া ঘাটের মুরালি দেশজুড়ে সাড়া ফেলেছে নিয়োগের ১ মাসের মধ্যে মাদারীপুরের ডিসি আফসানা বিলকিসকে পরিবর্তন কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণায় ঐকমত্য প্রশাসনেও বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যেই পে-স্কেলের গেজেটের দাবিতে আলটিমেটাম হামজার জনপ্রিয়তা দেখতে ঢাকায় লেস্টার সিটির কর্মকর্তারা জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন : ফরিদা আখতার ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিলো ইসরায়েল, ফিলিস্তিনিদের ওপর কারফিউ

বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক চীনা রাষ্ট্রদূতের

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:২৫:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪
  • ১০৬ বার

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন চট্টগ্রামে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছেন। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খন্দকারের নেতৃত্বে বিএনপির স্থানীয় নেতারা চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহানের নেতৃত্বে দলের নেতারা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে চীনা দূতাবাসের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বৈঠকে রাষ্ট্রদূত ইয়াও চীনের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের প্রধান-প্রধান সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে তিনি তাদের বিভিন্ন বিষয়ে সম্পর্ক আরও জোরদারের আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিশেষ করে কর্মীদের প্রশিক্ষণ বাড়াতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণের জন্য চীনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এ ছাড়াও উভয় দেশের জনগণের সুবিধার জন্য ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে চীন আগ্রহী বলেও রাষ্ট্রদূত জানান।

বিএনপি ও জামায়াতের নেতারাই বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়ন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি এবং জনগণের কল্যাণে সিপিসি, চীনা সরকার এবং চীনা জনগণের দীর্ঘস্থায়ী সমর্থনের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

তারা চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে পার্টি-টু-পার্টি মতবিনিময় এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা আরও জোরদার করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

উভয় পক্ষই ২০২৫ সালে চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের পাশাপাশি দুই দেশের ‘জনগণের সঙ্গে জনগণের’ মতবিনিময়ের ওপরও গুরুত্ব দেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

নাগরিক টেলিভিশনে নতুন দায়িত্বে এরফানুল হক নাহিদ

বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক চীনা রাষ্ট্রদূতের

আপডেট টাইম : ১১:২৫:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন চট্টগ্রামে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছেন। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খন্দকারের নেতৃত্বে বিএনপির স্থানীয় নেতারা চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহানের নেতৃত্বে দলের নেতারা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে চীনা দূতাবাসের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বৈঠকে রাষ্ট্রদূত ইয়াও চীনের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের প্রধান-প্রধান সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে তিনি তাদের বিভিন্ন বিষয়ে সম্পর্ক আরও জোরদারের আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিশেষ করে কর্মীদের প্রশিক্ষণ বাড়াতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণের জন্য চীনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এ ছাড়াও উভয় দেশের জনগণের সুবিধার জন্য ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে চীন আগ্রহী বলেও রাষ্ট্রদূত জানান।

বিএনপি ও জামায়াতের নেতারাই বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়ন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি এবং জনগণের কল্যাণে সিপিসি, চীনা সরকার এবং চীনা জনগণের দীর্ঘস্থায়ী সমর্থনের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

তারা চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে পার্টি-টু-পার্টি মতবিনিময় এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা আরও জোরদার করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

উভয় পক্ষই ২০২৫ সালে চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের পাশাপাশি দুই দেশের ‘জনগণের সঙ্গে জনগণের’ মতবিনিময়ের ওপরও গুরুত্ব দেন।