ঢাকা ০২:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
গোপালগঞ্জে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ চলবে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার সাহস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আছে: ফারুক ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিতবো, ভয়ের কারণ নেই: নাহিদ ইসলাম ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটনে জাতীয় ঐক্যের ফাটল মেরামত করুন : মুসলিম লীগ হাঁটুর বয়সী নায়কের সঙ্গে কারিনার প্রেম জালিয়াতি করলে আজীবনের জন্য মার্কিন ভিসা বাতিল সমাবেশকে কেন্দ্র করে যানজট-ভোগান্তির জন্য আগাম ক্ষমা চাইলো জামায়াত সন্ধ্যা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হাতিরঝিলে যান চলাচল বন্ধ ২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য, ক্রয়ের সময় ও নিয়ম– যা জানা দরকার

লুৎফুজ্জামান বাবরের অপেক্ষায় ভাটি বাংলার মানুষ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:১৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ২৬০ বার

নিজাম (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরী এই তিন উপজেলা নিয়ে গঠিত নেত্রকোণা-৪ এ পঞ্চম, যষ্ঠ ও অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সাংসদ ও অতি-জনপ্রিয় ব্যাক্তি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর একাধিক রাজনৈতিক মামলায় জেলে আছেন। তাঁর মুক্তির দাবিতে গ্রাম-মহল্লা, হাট-বাজার, বিশ্ববিদ্যালয়, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ইনস্টাগ্রাম থেকে শুরু করে সর্ব মহলে বা সর্ব প্ল্যাটফর্মে একই আলোচনা বা একই প্রশ্ন বাবর কবে মুক্তি পাবে? বিশেষ করে ফেসবুক খুললেই একটি শ্লোগান বার বার আসছে “মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, বাবর ভাইয়ের মুক্তি চাই”। তাঁর এলাকার নুরুল আলম তালুকদার, রফিকুল ইসলাম আকন্দ, আব্দুল হেলিম ভুলু, আবু তাহের আজাদ, সাইফ আহমেদ সেকুল, ফজলে এলাহি টুটন, আল মন্সুর আরিফ, সাইদুর রহমান সম্রাট, গোলাম রাসেল রুবেন, শফিকুল ইসলাম, হুমায়ুন কবির, আল-আমীন, পিপুল, শামীম, মিটু, লায়নসহ দেশের হাজরো নেতাকর্মী ও লাখো জনতা রাজপথে, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লুৎফুজ্জামান বাবরের মুক্তির দাবি জানাচ্ছে।

এমনই একজন আইনের ছাত্র হাসান আল-বান্না এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মন্ত্রী হিসেবে সফল নাকি ব্যর্থ তা তাঁর মন্ত্রীত্ব শেষ হওয়ার দেড় যুগের বেশি পর জেনারেশন জেড বা জেন জি’র কাছে উনার উত্তাল উন্মাদনাময় জনপ্রিয়তা প্রমাণ করেছে উনি সঠিক পথের পথিক ছিলেন এবং উনি একজন সফল মন্ত্রী। বর্তমান সময়ে বিএনপি’র রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া এবং জনাব তারেক রহমানের পর তরুণদের কাছে উনার জনপ্রিয়তা অদ্বিতীয়। সারাদেশ জুড়ে উনার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন এখনও চলমান আছে। ইতিহাসের ক্রান্তিকাল সময়ে খুব কম নেতার নামেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে হলে শ্লোগানের বারুদ জ্বলে উঠেছে। সেই সৌভাগ্যবান জাতীয় নেতাদের মধ্যে ভাটি বাংলার প্রবাদ পুরুষ লুৎফুজ্জামান বাবর সাহেব অন্যতম। তিনি ক্রমে ক্রমে একটি আসন, একটি অঞ্চল বা একজন জাতীয় নেতা থেকে আমাদের মাঝে পুরো একটি প্রজন্মের নেতা হয়ে উঠলেন।

তিনি আরও লিখেন, তরুণ প্রজন্ম তাদের বাবরকে তাদের মাঝে ফেরত চাচ্ছে দ্রুত। সবার একই জিজ্ঞেসা, বাবর ভাই কবে জেল থেকে মুক্তি পাবেন? সেই জিজ্ঞাসার সদুত্তর হয়তো আমাদের কাছে নেই। মাননীয় আদালত এই আইনী প্রশ্নের সঠিক জবাব জানেন। আমরা শুধু তাঁর মুক্তির কামনায় আমাদের আন্দোলন জারি রাখতে পারি। একজন তরুণ হিসেবে এবং আইনের ছাত্র হিসেবে আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল স্যার এবং রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্তা শ্রদ্ধেয় অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান স্যারের কাছে বিশেষ অনুরোধ, তরুণ প্রজন্মের বাবর সাহেবকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা অভিযোগে দায়ের করা মামলা গুলো আদালতের কার্যতালিকায় এনে দ্রুত শুনানি শেষ করে, উনার মুক্তির পথ অবারিত করে দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মনের আকাঙ্ক্ষা যেনো বাস্তবায়িত করার হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

গোপালগঞ্জে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ চলবে

লুৎফুজ্জামান বাবরের অপেক্ষায় ভাটি বাংলার মানুষ

আপডেট টাইম : ১০:১৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজাম (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরী এই তিন উপজেলা নিয়ে গঠিত নেত্রকোণা-৪ এ পঞ্চম, যষ্ঠ ও অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সাংসদ ও অতি-জনপ্রিয় ব্যাক্তি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর একাধিক রাজনৈতিক মামলায় জেলে আছেন। তাঁর মুক্তির দাবিতে গ্রাম-মহল্লা, হাট-বাজার, বিশ্ববিদ্যালয়, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ইনস্টাগ্রাম থেকে শুরু করে সর্ব মহলে বা সর্ব প্ল্যাটফর্মে একই আলোচনা বা একই প্রশ্ন বাবর কবে মুক্তি পাবে? বিশেষ করে ফেসবুক খুললেই একটি শ্লোগান বার বার আসছে “মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, বাবর ভাইয়ের মুক্তি চাই”। তাঁর এলাকার নুরুল আলম তালুকদার, রফিকুল ইসলাম আকন্দ, আব্দুল হেলিম ভুলু, আবু তাহের আজাদ, সাইফ আহমেদ সেকুল, ফজলে এলাহি টুটন, আল মন্সুর আরিফ, সাইদুর রহমান সম্রাট, গোলাম রাসেল রুবেন, শফিকুল ইসলাম, হুমায়ুন কবির, আল-আমীন, পিপুল, শামীম, মিটু, লায়নসহ দেশের হাজরো নেতাকর্মী ও লাখো জনতা রাজপথে, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লুৎফুজ্জামান বাবরের মুক্তির দাবি জানাচ্ছে।

এমনই একজন আইনের ছাত্র হাসান আল-বান্না এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মন্ত্রী হিসেবে সফল নাকি ব্যর্থ তা তাঁর মন্ত্রীত্ব শেষ হওয়ার দেড় যুগের বেশি পর জেনারেশন জেড বা জেন জি’র কাছে উনার উত্তাল উন্মাদনাময় জনপ্রিয়তা প্রমাণ করেছে উনি সঠিক পথের পথিক ছিলেন এবং উনি একজন সফল মন্ত্রী। বর্তমান সময়ে বিএনপি’র রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া এবং জনাব তারেক রহমানের পর তরুণদের কাছে উনার জনপ্রিয়তা অদ্বিতীয়। সারাদেশ জুড়ে উনার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন এখনও চলমান আছে। ইতিহাসের ক্রান্তিকাল সময়ে খুব কম নেতার নামেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে হলে শ্লোগানের বারুদ জ্বলে উঠেছে। সেই সৌভাগ্যবান জাতীয় নেতাদের মধ্যে ভাটি বাংলার প্রবাদ পুরুষ লুৎফুজ্জামান বাবর সাহেব অন্যতম। তিনি ক্রমে ক্রমে একটি আসন, একটি অঞ্চল বা একজন জাতীয় নেতা থেকে আমাদের মাঝে পুরো একটি প্রজন্মের নেতা হয়ে উঠলেন।

তিনি আরও লিখেন, তরুণ প্রজন্ম তাদের বাবরকে তাদের মাঝে ফেরত চাচ্ছে দ্রুত। সবার একই জিজ্ঞেসা, বাবর ভাই কবে জেল থেকে মুক্তি পাবেন? সেই জিজ্ঞাসার সদুত্তর হয়তো আমাদের কাছে নেই। মাননীয় আদালত এই আইনী প্রশ্নের সঠিক জবাব জানেন। আমরা শুধু তাঁর মুক্তির কামনায় আমাদের আন্দোলন জারি রাখতে পারি। একজন তরুণ হিসেবে এবং আইনের ছাত্র হিসেবে আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল স্যার এবং রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্তা শ্রদ্ধেয় অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান স্যারের কাছে বিশেষ অনুরোধ, তরুণ প্রজন্মের বাবর সাহেবকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা অভিযোগে দায়ের করা মামলা গুলো আদালতের কার্যতালিকায় এনে দ্রুত শুনানি শেষ করে, উনার মুক্তির পথ অবারিত করে দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মনের আকাঙ্ক্ষা যেনো বাস্তবায়িত করার হয়।