ঢাকা ০৫:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
গোপালগঞ্জে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ চলবে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার সাহস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আছে: ফারুক ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিতবো, ভয়ের কারণ নেই: নাহিদ ইসলাম ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটনে জাতীয় ঐক্যের ফাটল মেরামত করুন : মুসলিম লীগ হাঁটুর বয়সী নায়কের সঙ্গে কারিনার প্রেম জালিয়াতি করলে আজীবনের জন্য মার্কিন ভিসা বাতিল সমাবেশকে কেন্দ্র করে যানজট-ভোগান্তির জন্য আগাম ক্ষমা চাইলো জামায়াত সন্ধ্যা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হাতিরঝিলে যান চলাচল বন্ধ ২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য, ক্রয়ের সময় ও নিয়ম– যা জানা দরকার

কিডনির জটিল অসুখে ভুগতে পারে শিশুরাও

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:০৯:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪
  • ১১০ বার

ছোটদেরও যে কিডনির সমস্যা হতে পারে, তা ধারণা না থাকায় কিছু উপসর্গ দেখা দিলেও তা এড়িয়ে যান অভিভাবকরা। ফলে পরবর্তী সময় সমস্যা বড় হয়ে দেখা দেয়। কিডনির রোগে ভুগতে পারে শিশুরাও। কিডনিতে কোনো সমস্যা হলে তা ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। একটু সচেতনতা ও যত্ন নিলেই কিডনির রোগব্যাধি দূর করা সম্ভব। যেসব লক্ষণ দেখলে আপরি চিকিৎসকের কাছে যাবেন, তা তুলে ধরা হলো।

১. ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ

২. প্রস্রাবের জায়গায় সংক্রমণ

৩. ছয় বছরের বেশি বয়সেও বিছানায় প্রস্রাব করে ফেলা

৪. তলপেটে ব্যথা। ঘন ঘন বমি এবং কোমরে ব্যথা

৫. পেট ফুলে যাওয়া, খিদে কম এবং প্রচণ্ড দুর্বলতা

৬. উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেবে শিশুদের কিডনিতে সমস্যা হতে পারে বিভিন্ন কারণে। ডায়াপার থেকে প্রস্রাবের জায়গায় সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। অনেক সময়ে ছোটরা প্রস্রাব চেপে থাকে। দিনের পর দিন এমন হলে মূত্রথলিতে চাপ পড়ে। তার থেকে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। মেয়েদের প্রস্রাবের জায়গায় সংক্রমণ বেশি হয়। যদি বারবার মূত্রনালির সংক্রমণ হয়, তার থেকেও কিডনির রোগ হতে পারে।

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শিশুদের পর্যাপ্ত জল খাওয়াতে হবে। জলের অভাব হলে কিডনিতে সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। শিশু যাতে প্রস্রাব চেপে না রাখে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে অভিভাবকদের। স্কুলে যাচ্ছে যে শিশুরা, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা বেশি। তেমন হলে শিক্ষক বা শিক্ষিকার সঙ্গে কথা বলতে হবে। রক্তে শর্করার পরিমাণ কোনোভাবেই বাড়তে দেওয়া যাবে না। এর জন্য শিশুর খাওয়াদাওয়ায় নজর দিন। বাইরের খাবার, ভাজাভুজি বন্ধ করতে হবে। ঘরে তৈরি হালকা খাবারই খাওয়াতে হবে শিশুকে। পাশাপাশি নিয়ম করে শরীরচর্চা করাতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনোভাবেই কোনো রকম অ্যান্টিবায়োটিক বা ওষুধ শিশুকে খাওয়ানো যাবে না।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

গোপালগঞ্জে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ চলবে

কিডনির জটিল অসুখে ভুগতে পারে শিশুরাও

আপডেট টাইম : ১১:০৯:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

ছোটদেরও যে কিডনির সমস্যা হতে পারে, তা ধারণা না থাকায় কিছু উপসর্গ দেখা দিলেও তা এড়িয়ে যান অভিভাবকরা। ফলে পরবর্তী সময় সমস্যা বড় হয়ে দেখা দেয়। কিডনির রোগে ভুগতে পারে শিশুরাও। কিডনিতে কোনো সমস্যা হলে তা ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। একটু সচেতনতা ও যত্ন নিলেই কিডনির রোগব্যাধি দূর করা সম্ভব। যেসব লক্ষণ দেখলে আপরি চিকিৎসকের কাছে যাবেন, তা তুলে ধরা হলো।

১. ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ

২. প্রস্রাবের জায়গায় সংক্রমণ

৩. ছয় বছরের বেশি বয়সেও বিছানায় প্রস্রাব করে ফেলা

৪. তলপেটে ব্যথা। ঘন ঘন বমি এবং কোমরে ব্যথা

৫. পেট ফুলে যাওয়া, খিদে কম এবং প্রচণ্ড দুর্বলতা

৬. উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেবে শিশুদের কিডনিতে সমস্যা হতে পারে বিভিন্ন কারণে। ডায়াপার থেকে প্রস্রাবের জায়গায় সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। অনেক সময়ে ছোটরা প্রস্রাব চেপে থাকে। দিনের পর দিন এমন হলে মূত্রথলিতে চাপ পড়ে। তার থেকে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। মেয়েদের প্রস্রাবের জায়গায় সংক্রমণ বেশি হয়। যদি বারবার মূত্রনালির সংক্রমণ হয়, তার থেকেও কিডনির রোগ হতে পারে।

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শিশুদের পর্যাপ্ত জল খাওয়াতে হবে। জলের অভাব হলে কিডনিতে সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। শিশু যাতে প্রস্রাব চেপে না রাখে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে অভিভাবকদের। স্কুলে যাচ্ছে যে শিশুরা, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা বেশি। তেমন হলে শিক্ষক বা শিক্ষিকার সঙ্গে কথা বলতে হবে। রক্তে শর্করার পরিমাণ কোনোভাবেই বাড়তে দেওয়া যাবে না। এর জন্য শিশুর খাওয়াদাওয়ায় নজর দিন। বাইরের খাবার, ভাজাভুজি বন্ধ করতে হবে। ঘরে তৈরি হালকা খাবারই খাওয়াতে হবে শিশুকে। পাশাপাশি নিয়ম করে শরীরচর্চা করাতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনোভাবেই কোনো রকম অ্যান্টিবায়োটিক বা ওষুধ শিশুকে খাওয়ানো যাবে না।