ঢাকা ১২:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় হামুন: ১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাস, ৫ জেলায় ভূমিধসের শঙ্কা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৩
  • ৯০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ঘূর্ণিঝড় হামুন আজ মঙ্গলবার রাত ১০টা থেকে আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করবে। তাই রাত ৮টার মধ্যে উপকূলবাসীকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সভা শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ায় প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) বাস্তবায়ন বোর্ডের এ জরুরি সভা ডাকা হয়। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হামুনের কারণে ১০টি উপকূলীয় জেলাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।

জেলাগুলো হলো- পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর। প্রতিমন্ত্রী জানান, এসব অঞ্চলের লোকজনকে আজ রাত ৮টার মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব জেলায় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মেডিকেল টিমও গঠন করা হয়েছে। পর্যাপ্ত জরুরি ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী নিয়ে তারাও প্রস্তুত রয়েছে। আর গবাদি পশু সরিয়ে আনতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই ১০ জেলার ১৫ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান ডা. এনামুর। তিনি বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আজকের সরকারি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও উপকূলীয় অঞ্চলের মাঠ পর্যায়ের কর্মাকর্তারা কাজ করছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ঘূর্ণিঝড় হামুন: ১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাস, ৫ জেলায় ভূমিধসের শঙ্কা

আপডেট টাইম : ০৬:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৩

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ঘূর্ণিঝড় হামুন আজ মঙ্গলবার রাত ১০টা থেকে আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করবে। তাই রাত ৮টার মধ্যে উপকূলবাসীকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সভা শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ায় প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) বাস্তবায়ন বোর্ডের এ জরুরি সভা ডাকা হয়। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হামুনের কারণে ১০টি উপকূলীয় জেলাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।

জেলাগুলো হলো- পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর। প্রতিমন্ত্রী জানান, এসব অঞ্চলের লোকজনকে আজ রাত ৮টার মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব জেলায় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মেডিকেল টিমও গঠন করা হয়েছে। পর্যাপ্ত জরুরি ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী নিয়ে তারাও প্রস্তুত রয়েছে। আর গবাদি পশু সরিয়ে আনতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই ১০ জেলার ১৫ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান ডা. এনামুর। তিনি বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আজকের সরকারি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও উপকূলীয় অঞ্চলের মাঠ পর্যায়ের কর্মাকর্তারা কাজ করছেন।