ঢাকা ০৯:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবারও আলোচনায় বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়, এবারের বিষয়- টাকা আত্মসাৎ 

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩
  • ৯৬ বার

মদন (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ নেত্রকোণা মদন উপজেলার “বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়” বিভিন্ন সময়ে অনিয়মের কারণে নতুন নতুন আলোচনার জন্মদেয়। বরাবরের মতো এবারও আলোচনার শীর্ষে বিদ্যালয়টি। এবারের বিষয়- টাকা আত্মসাৎ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম স্বপন ও সদস্য জাকারিয়া চন্দন বিদ্যালয় বন্ধ থাকা অবস্থায়, বিনা রেজুলেশনে চলতি বছেরের ২৩ জুন অত্র বিদ্যালয়ের পুরাতন ঢেউটিন, সিলিং ফ্যান, বই, খাতা ও অন্যান্য আসবাবপত্র বিক্রি করে দেয়। যার আনুমানিক মূল্য ৫০ হাজার টাকা।
কমিটির সদস্য ঝরনা আক্তার বলেন, বিদ্যালয় বন্ধ থাকা অবস্থায় সভাপতি রফিকুল ইসলাম স্বপন ও সদস্য জাকারিয়া চন্দন বিদ্যালয়ের প্রায় ৫০ হাজার টাকা মূল্যের আসবাবপত্র রেজুলেশন ছাড়াই বিক্রি করে দিয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর শনিবার (১৫ জুলাই) একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
পরিচালনা কমিটির সভাপতি জানান, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। যদি আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ হয়ে থাকে, তাহলে তা চক্রান্ত।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক ওয়াহিদুজ্জামান তালুকদার জানান, গত ২২ জুন বিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর ২৩ জুন সভাপতি কাউকে না জানিয়ে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র বিক্রি করে দেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল বারী জানা, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শাহা আলম মিয়া জানান, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের জন্য দায়িত্ব দিয়েছি।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

আবারও আলোচনায় বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়, এবারের বিষয়- টাকা আত্মসাৎ 

আপডেট টাইম : ০৬:২৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩

মদন (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ নেত্রকোণা মদন উপজেলার “বালালী বাঘমারা উচ্চ বিদ্যালয়” বিভিন্ন সময়ে অনিয়মের কারণে নতুন নতুন আলোচনার জন্মদেয়। বরাবরের মতো এবারও আলোচনার শীর্ষে বিদ্যালয়টি। এবারের বিষয়- টাকা আত্মসাৎ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম স্বপন ও সদস্য জাকারিয়া চন্দন বিদ্যালয় বন্ধ থাকা অবস্থায়, বিনা রেজুলেশনে চলতি বছেরের ২৩ জুন অত্র বিদ্যালয়ের পুরাতন ঢেউটিন, সিলিং ফ্যান, বই, খাতা ও অন্যান্য আসবাবপত্র বিক্রি করে দেয়। যার আনুমানিক মূল্য ৫০ হাজার টাকা।
কমিটির সদস্য ঝরনা আক্তার বলেন, বিদ্যালয় বন্ধ থাকা অবস্থায় সভাপতি রফিকুল ইসলাম স্বপন ও সদস্য জাকারিয়া চন্দন বিদ্যালয়ের প্রায় ৫০ হাজার টাকা মূল্যের আসবাবপত্র রেজুলেশন ছাড়াই বিক্রি করে দিয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর শনিবার (১৫ জুলাই) একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
পরিচালনা কমিটির সভাপতি জানান, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। যদি আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ হয়ে থাকে, তাহলে তা চক্রান্ত।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক ওয়াহিদুজ্জামান তালুকদার জানান, গত ২২ জুন বিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর ২৩ জুন সভাপতি কাউকে না জানিয়ে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র বিক্রি করে দেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল বারী জানা, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শাহা আলম মিয়া জানান, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের জন্য দায়িত্ব দিয়েছি।