শেষ ১৬ বলে ২৪ রান দরকার ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার যুবাদের, হাতে ৩ উইকেট। তবে মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও আরিফুল ইসলামের বোলিং তোপে ১ ওভার বাকি থাকতেই অলআউট প্রোটিয়ারা। হার দেখতে হয় ১৪ রানে।
খুলনায় প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৬৮ রান করে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। জবাব দিতে নেমে ২৫৪ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব-১৯ দল। প্রথম ম্যাচ হারলেও দ্বিতীয় ম্যাচে জিতে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা আনল বাংলাদেশের যুবারা।
খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং বেছে নেয় বাংলাদেশ। উব্দোধনী জুটিতে ৬০ রান তোলেন আদিল বিন সাদিক এবং চৌধুরি মো. রিজওয়ান। ১১২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। তবে আরিফুল ইসলামের ৪৮ ও ছয়ে নামা শিহাব জেমসের ৬৯ রানে ভর করে ২৬৮ রানের লড়াকু পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
জবাব দিতে নেমে ১০৭ রানে প্রথম চার উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। ১৫৭ রানের মাথায় হারায় পঞ্চম উইকেট। ১৯৪ রানের মাথায় ৭ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের জয় যখন দেখা যাচ্ছিল তখনই ঘুরে দাঁড়ান অলিভার হোয়াইটহেড ও লিয়াম আলডের। ৫১ রানের জুটি গড়ে দলকে নিয়ে যাচ্ছিলেন জয়ের পথে। তখনই আঘাত হানেন রাব্বি। ৪৮তম ওভারের তৃতীয় বলে হোয়াইটহেডকে (৩৮) ফেরান তিনি। পরের ওভারে ২ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়া ইনিংসের সমাপ্তি ঘটান আরিফুল। ৪৮ রানের পর ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা তিনিই।