সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তাঁদের বাসার নিরাপত্তাকর্মী পলাশ রুদ্রপাল জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে তিনি গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে ছাড়া পান। তাঁর বাড়ি মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার ধামাই চা-বাগানের শিলঘাট এলাকায়। বিনা বিচারে প্রায় ৩২ মাস কারাবন্দী থাকার পর তিনি মুক্তি পেলেন।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারের কারারক্ষক জান্নাতুল ফারদিন জানান, গতকাল বিকেলে তাঁকে জামিন মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
সাগর-রুনি হত্যা মালায় সন্দেহভাজন হিসেবে ২০১২ সালের অক্টোবরে পলাশকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পলাশ রুদ্রপালের পক্ষের হাইকোর্টের আইনজীবী এস এম আজমল হোসেন আজ সাংবাদিকদের জানান, গত ২৭ জানুয়ারি হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ পলাশের অন্তরবর্তী জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করে। ৮ ফেব্রুয়ারি চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের শুনানি নিয়ে পলাশের জামিন স্থগিতের আদেশ দেন। ১৩ এপ্রিল আপিল বিভাগ পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে দেন। এতে পলাশের জামিনের ক্ষেত্রে বাধা কেটে যায়। গতকাল সকালে জামিন আদেশের কপি কাশিমপুর কারাগারে পৌঁছে। একই দিন বিকেল চারটার দিকে পলাশ ছাড়া পান।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারের কারারক্ষক জান্নাতুল ফারদিন জানান, গতকাল বিকেলে তাঁকে জামিন মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
সাগর-রুনি হত্যা মালায় সন্দেহভাজন হিসেবে ২০১২ সালের অক্টোবরে পলাশকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পলাশ রুদ্রপালের পক্ষের হাইকোর্টের আইনজীবী এস এম আজমল হোসেন আজ সাংবাদিকদের জানান, গত ২৭ জানুয়ারি হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ পলাশের অন্তরবর্তী জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করে। ৮ ফেব্রুয়ারি চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের শুনানি নিয়ে পলাশের জামিন স্থগিতের আদেশ দেন। ১৩ এপ্রিল আপিল বিভাগ পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে দেন। এতে পলাশের জামিনের ক্ষেত্রে বাধা কেটে যায়। গতকাল সকালে জামিন আদেশের কপি কাশিমপুর কারাগারে পৌঁছে। একই দিন বিকেল চারটার দিকে পলাশ ছাড়া পান।