হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মধ্যদিয়ে যাত্রা শুরু হলো বাংলাদেশের মেট্রোরেল যুগের। সুযোগ হবে অতিরিক্ত ১২ হাজার প্রকৌশলীর কর্মস্থানের। যানজট হ্রাস, সময় সাশ্রয় ও পরিবেশ দূষণ রোধসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার সমাহার মেট্রোরেল।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশের যাত্রায় আরও একধাপ অগ্রগতি হল।
মেট্রো রেল চালুর মধ্যদিয়ে বহুল প্রতীক্ষিত উন্নত দেশের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলো বাংলাদেশ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তরা জানান, বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে মেট্রোরেল সর্বাধুনিক ও মানসম্মত। প্রকল্প পরিচালক বলেন মেট্রোরেলের মাধ্যেমে বাড়বে কর্মসংস্থান।
প্রকল্প পরিচালক বলেন, “আমাদের মেট্রোরেল বিশ্বের অন্যান্য দেশের মেট্রোরেলের চেয়ে বেশি উন্নত। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। শুধু ডিএমপি সিলের আওতায় ১২ প্রকৌশলী এবং মাঠ প্রকৌশলী চাহিদা ব্যবস্থা হবে।”
অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানী রাষ্ট্রদূত জানান, জাপান বাংলাদেশের উন্নয়নের সহযাত্রী। ভবিষ্যতেও এই যাত্রা অব্যাহত থাকবে।
দেশের ধারাবাহিক উন্নয়নে একটি মহলের গাত্রদাহ উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংকসহ সব মহলের বিরোধীতা সত্ত্বেও দেশ উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, মেট্রো রেলে নারীদের জন্য আলাদা কক্ষ, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফ্রি সার্ভিসসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থাকবে।