সাংবাদিকরা যাতে অবাধে কাজ করতে পারে এমন পরিবেশ সৃষ্টি করুক বাংলাদেশ, এমনটা দেখতে চায় জাতিসংঘ। একইসঙ্গে সাংবাদিক, ব্লগারদেরকে টার্গেট করে যে সহিংসতা হচ্ছে তাতে উদ্বেগ জানান জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ও বিভিন্ন মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন।
নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেছেন জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিক। ১৩ মে ওই ব্রিফিংয়ের বেশ খানিকটা অংশ জুড়ে ছিল বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। তা প্রশ্নোত্তর আকারে তুলে ধরা হলো:
প্রশ্ন: স্টিফেন আপনাকে ধন্যবাদ। গত রোববার দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস বাংলাদেশের ওপর ‘বাংলাদেশজ ডিসেন্ডস ইনটু ললেসনেস’ শীর্ষক একটি সম্পাদকীয় প্রকাশ করেছে। আপনি জানেন, এলজিবিটি বিষয়ক সম্পাদক জুলহাজ মান্নানকে হত্যা করা হয়েছে- বিশেষ করে বাংলাদেশের ৮২ বছর বয়সী একজন সম্পাদক জেলে রয়েছেন। জেলে রয়েছেন বাংলাদেশ ইউনিয়ন অব জার্নালিস্টসের সভাপতি। এসব ঘটনা ঘটছে বাংলাদেশে। এই অরাজকতা থেকে বাংলাদেশকে উদ্ধারে কি করা যেতে পারে?
উত্তর: আমি মনে করি মহাসচিব, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশে রিপোর্টার ও ব্লগারদের টার্গেট করে যে সহিংসতা আমরা দেখেছি তাতে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।। সাংবাদিকরা যাতে অবাধে কাজ করতে পারেন সরকার সে রকম পরিবেশ সৃষ্টি করবে এমনটা আমরা দেখতে চাই।