ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক গ্রামে নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৩:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ মে ২০১৬
  • ৫০৩ বার

পঞ্চম ধাপে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একই গ্রামের তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনজন নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন।

তারা হলেন, উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের গোড়াইল গ্রামের বাসিন্দা উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি আবু সাঈদ মিয়া (নৌকা), সাবেক চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ সরকার (ধানের শীষ) ও উপজেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি মো. ছিবার উদ্দিন (লাঙ্গল)।

আগামী ২৮ মে পঞ্চম ধাপে ওই ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার ওই তিন প্রার্থীই তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। বুধবার বাছাইয়ের সময় তিনজনের মনোয়নপত্রই বৈধ বলে ঘোষণা দেয় নির্বাচন অফিস।

একই গ্রামে দেশের শীর্ষস্থানীয় তিন দলের প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়নের অন্যান্য গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে বলছেন শুধুমাত্র একটি গ্রামের মানুষই কি আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি করে ?

আবার কেউ কেউ বলছেন, ওই গ্রাম ছাড়া জাতীয় এই তিন প্রতীক পাওয়ার যোগ্য কী ইউনিয়নের অন্য কারো নেই ?

কারো মতে, এই গ্রামের লোক ছাড়া কি ওই ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনা করার মতো যোগ্যতম কেউ নেই ? এক গ্রাম থেকে তিনজন জাতীয় প্রতীকের প্রার্থী হওয়ায় এমনই নানা মুখরোচক আলোচনা হচ্ছে ইউনিয়ন জুড়ে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

এক গ্রামে নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল

আপডেট টাইম : ১২:৫৩:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ মে ২০১৬

পঞ্চম ধাপে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একই গ্রামের তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনজন নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন।

তারা হলেন, উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের গোড়াইল গ্রামের বাসিন্দা উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি আবু সাঈদ মিয়া (নৌকা), সাবেক চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ সরকার (ধানের শীষ) ও উপজেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি মো. ছিবার উদ্দিন (লাঙ্গল)।

আগামী ২৮ মে পঞ্চম ধাপে ওই ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার ওই তিন প্রার্থীই তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। বুধবার বাছাইয়ের সময় তিনজনের মনোয়নপত্রই বৈধ বলে ঘোষণা দেয় নির্বাচন অফিস।

একই গ্রামে দেশের শীর্ষস্থানীয় তিন দলের প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়নের অন্যান্য গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে বলছেন শুধুমাত্র একটি গ্রামের মানুষই কি আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি করে ?

আবার কেউ কেউ বলছেন, ওই গ্রাম ছাড়া জাতীয় এই তিন প্রতীক পাওয়ার যোগ্য কী ইউনিয়নের অন্য কারো নেই ?

কারো মতে, এই গ্রামের লোক ছাড়া কি ওই ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনা করার মতো যোগ্যতম কেউ নেই ? এক গ্রাম থেকে তিনজন জাতীয় প্রতীকের প্রার্থী হওয়ায় এমনই নানা মুখরোচক আলোচনা হচ্ছে ইউনিয়ন জুড়ে।