ঢাকা ১১:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ইটনায় সরকারি বিদ্যমান সেবা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত মদনে সংবাদ প্রকাশের পর স্কুল কর্তৃপক্ষের ঘুম ভাঙ্গল বিদ্যালয় প্রাঙ্গন দখল করে ঘর নির্মাণ করছেন শিক্ষক রাজধানীতে পার্বত্য জেলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যসমৃদ্ধ বিপনী বিতান উদ্বোধন করেন: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে মদন উপজেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সভাপতি সায়েম সাধারণ সম্পাদক আরিফ মদনে ফের বয়রাহালা ব্রীজের এপ্রোচ দখল করে ঘর নির্মাণ মদনে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কৃষককে হত্যার চেষ্টা মদনের এ.ইউ.খান উচ্চ বিদ্যালয়কে কারণ দর্শানোর নোটিশ মদনে এক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি শূন্য

মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে আরো এক ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ, অবস্থান ১৫২তম

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১
  • ১৬৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে আরো এক ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে ১৫২তম অবস্থানে। গত বছর ছিল ১৫১তম স্থানে। প্রতি বছর এ সূচক প্রকাশ করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে বিশ্বব্যাপী কাজ করা ফ্রান্সভিত্তিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ)। এবার সূচকের প্রথম স্থানে রয়েছে নরওয়ে আর সবার থেকে খারাপ অবস্থা আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়ার। মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সূচকটি প্রকাশ করা হয়।

এবছর তালিকায় প্রথমে থাকা দেশগুলো হচ্ছে, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক ও কোস্টারিকা। আর সবথেকে খারাপ অবস্থা ইরিত্রিয়া, উত্তর কোরিয়া, তুর্কেমেনিস্তান, চীন ও জিবুতি।

আরো বলা বলা হয়েছে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার মুসলিম প্রধান দেশগুলোতে প্রতিনিয়ত সাংবাদিকদের দমন-পীড়ন ও নির্যাতন করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া, গত বছরে ইরান, সৌদি আরব, মিশর ও সিরিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ব্যাপকভাবে খর্ব হয়েছে। এসব অঞ্চল এখন পর্যন্ত সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন ও ভয়ংকর জায়গা।

আরএসএফ জানিয়েছে, ১৮০টি দেশের মধ্যে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ দেশেই নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে সাংবাদিকতা করতে হয়। এতে আরো জানানো হয়, বিশ্বের ৭৩টি দেশে সাংবাদিকতা পুরোপুরি অথবা ভয়াবহভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার। এ ছাড়াও, ৫৯টি দেশে রয়েছে কঠোর বিধি-নিষেধ। করোনাভাইরাস মহামারির সময়ে অনেক দেশের সরকার সাংবাদিকতার ওপর দমন-পীড়নের মাত্রাও বাড়িয়েছে। সামগ্রিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় আরএসএফের সেক্রেটারি ক্রিস্টোফ ডিলোয়ার একটি বিবৃতি দেন। এতে তিনি বলেন, গুজবের বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকরী হলো সাংবাদিকতা। তবে দুর্ভাগ্যবশত প্রায়ই অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, কারিগরি এমনকি মাঝে-মধ্যে সাংস্কৃতিক কারণেও এটি বাঁধার মুখে পড়ছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ইটনায় সরকারি বিদ্যমান সেবা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে আরো এক ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ, অবস্থান ১৫২তম

আপডেট টাইম : ০৯:৫৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে আরো এক ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে ১৫২তম অবস্থানে। গত বছর ছিল ১৫১তম স্থানে। প্রতি বছর এ সূচক প্রকাশ করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে বিশ্বব্যাপী কাজ করা ফ্রান্সভিত্তিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ)। এবার সূচকের প্রথম স্থানে রয়েছে নরওয়ে আর সবার থেকে খারাপ অবস্থা আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়ার। মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সূচকটি প্রকাশ করা হয়।

এবছর তালিকায় প্রথমে থাকা দেশগুলো হচ্ছে, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক ও কোস্টারিকা। আর সবথেকে খারাপ অবস্থা ইরিত্রিয়া, উত্তর কোরিয়া, তুর্কেমেনিস্তান, চীন ও জিবুতি।

আরো বলা বলা হয়েছে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার মুসলিম প্রধান দেশগুলোতে প্রতিনিয়ত সাংবাদিকদের দমন-পীড়ন ও নির্যাতন করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া, গত বছরে ইরান, সৌদি আরব, মিশর ও সিরিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ব্যাপকভাবে খর্ব হয়েছে। এসব অঞ্চল এখন পর্যন্ত সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন ও ভয়ংকর জায়গা।

আরএসএফ জানিয়েছে, ১৮০টি দেশের মধ্যে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ দেশেই নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে সাংবাদিকতা করতে হয়। এতে আরো জানানো হয়, বিশ্বের ৭৩টি দেশে সাংবাদিকতা পুরোপুরি অথবা ভয়াবহভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার। এ ছাড়াও, ৫৯টি দেশে রয়েছে কঠোর বিধি-নিষেধ। করোনাভাইরাস মহামারির সময়ে অনেক দেশের সরকার সাংবাদিকতার ওপর দমন-পীড়নের মাত্রাও বাড়িয়েছে। সামগ্রিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় আরএসএফের সেক্রেটারি ক্রিস্টোফ ডিলোয়ার একটি বিবৃতি দেন। এতে তিনি বলেন, গুজবের বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকরী হলো সাংবাদিকতা। তবে দুর্ভাগ্যবশত প্রায়ই অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, কারিগরি এমনকি মাঝে-মধ্যে সাংস্কৃতিক কারণেও এটি বাঁধার মুখে পড়ছে।