হাওর বার্তা ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে ‘মধুসূদন দে স্মৃতি ভাস্কর্য’র কানের দিকে একটি অংশ ভেঙে যাওয়ার সেটি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। কেউ এটি ইচ্ছেকৃতভাবে ভাঙছে নাকি খেয়ালের বশে আঘাত লেগে ভেঙেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা খতিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছেন প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী।
ভাস্কর্যটির কানের অংশ কিভাবে ভেঙেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘ভাস্কর্যের একটি কান ভেঙে পাশে পড়ে আছে খবর পেয়ে প্রক্টরিয়াল টিম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তায় থাকা পুলিশ প্রশাসন বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে। পরে ক্যান্টিনের কর্মচারীরাই সেটি প্রতিস্থাপন করেন।’
তবে ভাস্কর্যে আঘাতটি ‘খেয়ালের বশে’ হয়েছে নাকি ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ কেউ ভেঙেছে তা খুঁজে বের করতে পুলিশ প্রশাসনকে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রক্টর।
রাতেই নতুন কান প্রতিস্থাপন করা হয়
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের নাম জড়িয়ে আছে। তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মধুসূদন দে, যিনি মধুদা নামেই তিনি বেশি পরিচিত। তার নামেই মধুর ক্যান্টিনের পরিচিতি। ১৩৭৯ বাংলা সনের ২০ বৈশাখ ডাকসুর ‘মধুর রেস্তোরা’ নামে এই ক্যান্টিনের নামকরন করে।