রেবা দরিদ্র মাতাল বাবার সুশ্রী কন্যা, মা হারা। গ্রামে থাকলেও পড়াশুনা জানা রেবা বেশ সচেতন। সংসারটা সেই সামলায়, যত্ন করে মাতাল বাবাকেও। প্রেম করে গ্রামের ধনী চেয়ারম্যানের ছেলে দুলালের সঙ্গে। ঘটনাক্রমে এক অদ্ভুত কাজের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে রেবা। গ্রামের ঘটক রেবার বাবাকে অনুরুধ করে এক কন্যাদায়গ্রস্ত বাবাকে সাহায্য করতে। আর তা হচ্ছে পাত্র পক্ষকে সুন্দরী রেবাকে দেখিয়ে সেই মেয়েকে বিয়ে দেয়ার ব্যাপারে সাহায্য করা। বিনিময়ে রেবার বাবা পাবে ১০ হাজার টাকা। টাকার লোভ সামলাতে পারে না অভাবগ্রস্ত মাতাল বাবা। রেবা কিছুতেই এ কাজে রাজী হতে না চাইলে তাকে দেয়া হয় মানবিকতার দোহাই।
সেই বাবা আর মেয়েকে সাহায্য করতে অবশেষে রাজী হয় রেবা। কিন্তু এখানেই শেষ হয়না। চারদিক থেকে একের পর এক এ কাজের জন্য প্রস্তাব আসতে থাকে রেবার বাবার কাছে। কালো, অসুন্দর মেয়েদের পাত্রপক্ষ পছন্দ না করলেই সেখানে রেবার ডাক পড়ে। রেবাকে দেখিয়ে উদ্ধার পায় কন্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতারা, তারা রেবাকে আশীর্বাদও করে। এক এক কনে সেজে এক এক রকম বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয় রেবার। প্রথমে রেবা রাজী না থাকলেও পড়ে গ্রামে গ্রামে গিয়ে কনে সেজে অভিনয় করে টাকা নিয়ে আসে রেবা আর তার বাবা, তবে তা হয় গোপনীয়তার সঙ্গে। সংসারের অভাব কিছুটা দূর হয়।
প্রেমিক দুলাল যখন জানতে চায় কিছুদিন পর পর সাজগুজ করে কোথায় যায় রেবা, তখন আত্মীয় স্বজনের বাড়ির দোহায় দেয় রেবা। ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে রেবা সময় পার করে শুধু কি অভাবের জন্য বা মানবিকতার জন্য? না… রেবার সাথে দুলালের বিয়ের জন্য দুলালের বড়লোক বাবা যৌতুক দাবি করে ১০ লক্ষ টাকা যা কোনভাবেই যোগাড় করার সম্ভব হয় না রেবার দরিদ্র বাবার পক্ষে। তবে কি রেবা গুনতে থাকে, কবে তার কাছে ১০ লক্ষ টাকা জমবে দুলাকে পাওয়ার জন্য! একদিন কনে সাজার অভিনয় ব্যাবসায় অপ্রাত্যাশিত ভাবে প্রেমিক দুলালের মুখোমুখি হয়ে পড়ে রেবা। তারপর? জানতে হলে নাটকটি দেখতে হবে?
নাটকের নাম রেবা। নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জ্যোতিকা জ্যোতি। সেখানে বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, দুলালেল চরিত্রে তানভীর। এছাড়াও ঘটক চরিত্রে ছিলেন ম. আ. সালাম। মান্নান হীরার লেখা নাটকটি পরিচালনা করেছেন অরুনা বিশ্বাস।
সেই বাবা আর মেয়েকে সাহায্য করতে অবশেষে রাজী হয় রেবা। কিন্তু এখানেই শেষ হয়না। চারদিক থেকে একের পর এক এ কাজের জন্য প্রস্তাব আসতে থাকে রেবার বাবার কাছে। কালো, অসুন্দর মেয়েদের পাত্রপক্ষ পছন্দ না করলেই সেখানে রেবার ডাক পড়ে। রেবাকে দেখিয়ে উদ্ধার পায় কন্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতারা, তারা রেবাকে আশীর্বাদও করে। এক এক কনে সেজে এক এক রকম বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয় রেবার। প্রথমে রেবা রাজী না থাকলেও পড়ে গ্রামে গ্রামে গিয়ে কনে সেজে অভিনয় করে টাকা নিয়ে আসে রেবা আর তার বাবা, তবে তা হয় গোপনীয়তার সঙ্গে। সংসারের অভাব কিছুটা দূর হয়।
প্রেমিক দুলাল যখন জানতে চায় কিছুদিন পর পর সাজগুজ করে কোথায় যায় রেবা, তখন আত্মীয় স্বজনের বাড়ির দোহায় দেয় রেবা। ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে রেবা সময় পার করে শুধু কি অভাবের জন্য বা মানবিকতার জন্য? না… রেবার সাথে দুলালের বিয়ের জন্য দুলালের বড়লোক বাবা যৌতুক দাবি করে ১০ লক্ষ টাকা যা কোনভাবেই যোগাড় করার সম্ভব হয় না রেবার দরিদ্র বাবার পক্ষে। তবে কি রেবা গুনতে থাকে, কবে তার কাছে ১০ লক্ষ টাকা জমবে দুলাকে পাওয়ার জন্য! একদিন কনে সাজার অভিনয় ব্যাবসায় অপ্রাত্যাশিত ভাবে প্রেমিক দুলালের মুখোমুখি হয়ে পড়ে রেবা। তারপর? জানতে হলে নাটকটি দেখতে হবে?
নাটকের নাম রেবা। নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জ্যোতিকা জ্যোতি। সেখানে বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, দুলালেল চরিত্রে তানভীর। এছাড়াও ঘটক চরিত্রে ছিলেন ম. আ. সালাম। মান্নান হীরার লেখা নাটকটি পরিচালনা করেছেন অরুনা বিশ্বাস।