ঢাকা ০৯:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভিয়েনায় বঙ্গমাতার ৯০তম জন্মবার্ষিকী পালন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:১১:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ অগাস্ট ২০২০
  • ১৯৫ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ভিয়েনায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯০তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে দূতাবাস প্রাঙ্গণে এক বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। বিকেল পাঁচটয় দূতাবাস প্রাঙ্গনে প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মোঃ তারাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়।

অনুষ্ঠানে বঙ্গমাতার সংগ্রামী জীবনের ওপর আলোচনা হয়। এমসয় বক্তারা বলেন, জাতির পিতার আন্দোলন সংগ্রামের প্রতিটি ক্ষেত্রে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রেরণা ও অবদান রয়েছে।

বক্তরা বলেন, বঙ্গমাতা বঙ্গবন্ধুর কারাগারে বন্দীকালীন সময়ে সংগ্রাম মুখর জীবনে কোন প্রকার চাপের মধ্যে নতিস্বীকার না করতে বঙ্গবন্ধুকে সাহস জুগিয়েছেন। বেগম মুজিব জাতির পিতা ও রাষ্ট্রপ্রধানের সহধর্মিনী হয়েও আজীবন সাধারণ জীবনযাপন করেছেন। অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহিদ এবং মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

তিনি বঙ্গমাতার সংগ্রামী জীবনের বিভিন্ন দিক উল্লেখ করে বলেন, শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হওয়ার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অনন্য অবদান রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ই মার্চেরভাষণ প্রদানের ক্ষেত্রেও বঙ্গমাতার পরামর্শ নিয়েছিলেন, যা বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ভিয়েনায় বঙ্গমাতার ৯০তম জন্মবার্ষিকী পালন

আপডেট টাইম : ১০:১১:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ অগাস্ট ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ভিয়েনায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯০তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে দূতাবাস প্রাঙ্গণে এক বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। বিকেল পাঁচটয় দূতাবাস প্রাঙ্গনে প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মোঃ তারাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়।

অনুষ্ঠানে বঙ্গমাতার সংগ্রামী জীবনের ওপর আলোচনা হয়। এমসয় বক্তারা বলেন, জাতির পিতার আন্দোলন সংগ্রামের প্রতিটি ক্ষেত্রে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রেরণা ও অবদান রয়েছে।

বক্তরা বলেন, বঙ্গমাতা বঙ্গবন্ধুর কারাগারে বন্দীকালীন সময়ে সংগ্রাম মুখর জীবনে কোন প্রকার চাপের মধ্যে নতিস্বীকার না করতে বঙ্গবন্ধুকে সাহস জুগিয়েছেন। বেগম মুজিব জাতির পিতা ও রাষ্ট্রপ্রধানের সহধর্মিনী হয়েও আজীবন সাধারণ জীবনযাপন করেছেন। অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহিদ এবং মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

তিনি বঙ্গমাতার সংগ্রামী জীবনের বিভিন্ন দিক উল্লেখ করে বলেন, শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হওয়ার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অনন্য অবদান রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ই মার্চেরভাষণ প্রদানের ক্ষেত্রেও বঙ্গমাতার পরামর্শ নিয়েছিলেন, যা বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত।