স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে গণমাধ্যমের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
জাতীয় সংসদের এল.ডি হল প্রাঙ্গণে বৈশাখী টেলিভিশনের ১১তম বর্ষে পদার্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আহবান জানান।
স্পিকার বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গণমাধ্যমের ইতিবাচক ভূমিকা গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে আরো বিকশিত করে।
তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনায় বৈশাখী টেলিভিশন অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে বৈশাখী টেলিভিশন তার অনুষ্ঠান প্রচার করছে। ভবিষ্যতেও এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বৈশাখী টেলিভিশন কাজ করে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে তারা ভবিষ্যতেও কাজ করে যাবে।
অনুষ্ঠানে বিচারপতি এ.এইচ. এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, বৈশাখী টেলিভিশনের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিপু আলম মিলন, বিশিষ্ট লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ ও আনিসুল হক বক্তব্য রাখেন।