ঢাকা ১১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কানাডায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নয়নের রহস্যজনক মৃত্যু

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:২৯:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জুলাই ২০২০
  • ২৩৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কানাডার টরন্টোতে নয়ন দাস নামে এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু হয়েছে।  পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। নয়ন দাস টরন্টো শহরের স্কারবরো এলাকার একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। গত ১ জুলাই ওই বাড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে টরন্টো পুলিশ। তার মৃত্যুর কারণ এখনও জানাতে পারেনি দেশটির প্রশাসন। নয়নের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার বাধাল গ্রামে। তার বাবা সঞ্জীবন দাস ও মা পূর্ণিমা রানী দাস। নয়নের স্ত্রীর নাম সুস্মিতা ভৌমিক। বিয়ের মাস চারেক পর নয়ন ২০১৮ সালে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় পড়তে আসেন বলে জানা গেছে। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। নয়নের ছোট ভাই চয়ন দাস বলেন, ‘আমার বড় ভাইয়ের মৃত্যুতে আমাদের পরিবারের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল। মধ্যবিত্ত পরিবার একটা স্বপ্ন নিয়ে বাঁচে। আমাদের স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন আমি চাই– আমার ভাইয়ের রহস্যজনক মৃত্যুর কারণ তদন্তের মাধ্যমে বের হয়ে আসুক’। টরন্টোয় নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল নাঈম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নয়নের অকাল মৃত্যুতে আমরা খুবই মর্মাহত। আমরা ফোন করে তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছি। তার পরিবারের পাশে আমরা আছি। পুলিশকে তার মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটনে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। নয়ন দাসের অকাল প্রয়াণে কানাডার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

কানাডায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নয়নের রহস্যজনক মৃত্যু

আপডেট টাইম : ০৩:২৯:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জুলাই ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কানাডার টরন্টোতে নয়ন দাস নামে এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু হয়েছে।  পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। নয়ন দাস টরন্টো শহরের স্কারবরো এলাকার একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। গত ১ জুলাই ওই বাড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে টরন্টো পুলিশ। তার মৃত্যুর কারণ এখনও জানাতে পারেনি দেশটির প্রশাসন। নয়নের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার বাধাল গ্রামে। তার বাবা সঞ্জীবন দাস ও মা পূর্ণিমা রানী দাস। নয়নের স্ত্রীর নাম সুস্মিতা ভৌমিক। বিয়ের মাস চারেক পর নয়ন ২০১৮ সালে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় পড়তে আসেন বলে জানা গেছে। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। নয়নের ছোট ভাই চয়ন দাস বলেন, ‘আমার বড় ভাইয়ের মৃত্যুতে আমাদের পরিবারের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল। মধ্যবিত্ত পরিবার একটা স্বপ্ন নিয়ে বাঁচে। আমাদের স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন আমি চাই– আমার ভাইয়ের রহস্যজনক মৃত্যুর কারণ তদন্তের মাধ্যমে বের হয়ে আসুক’। টরন্টোয় নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল নাঈম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নয়নের অকাল মৃত্যুতে আমরা খুবই মর্মাহত। আমরা ফোন করে তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছি। তার পরিবারের পাশে আমরা আছি। পুলিশকে তার মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটনে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। নয়ন দাসের অকাল প্রয়াণে কানাডার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে আসে।