ঢাকা ০২:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমারে অপারেশন ক্লিয়ারেন্সে চার দেশের গভীর উদ্বেগ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪০:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুন ২০২০
  • ২৫৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মিয়ানমারের রাখাইন ও চীন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর অপারেশন ক্লিয়ারেন্সের খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন চার দেশের রাষ্ট্রদূতরা।

মিয়ানমারে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতরা শনিবার যৌথ এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

বিবৃতিতে তারা বলেন, অতীতে এ ধরনের অপারেশনে সাধারণ মানুষের প্রতি অসামঞ্জস্য আচরণের বিষয়ে আমরা সচেতন আছি।

এ ধরনের অপারেশনের সময়ে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সেখানে প্রবেশাধিকার থাকা উচিত। বিশেষ করে কোভিড-১৯ ও বর্ষা মৌসুম বিবেচনায় এ সংগঠনগুলোর ডাকে সাড়া দেয়া দরকার।

বিবৃতিতে সাধারণ মানুষের জানমাল ও জীবনযাপনের নিরাপত্তা অগ্রাধিকার দিতে সব পক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়।

এতে বলা হয়, রাখাইনের কুয়াকটান গ্রামের বাসিন্দাদের গ্রেফতার, তাদের ওপর বোমাবর্ষণ ও সহায়-সম্পদ পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন।

তারা বলেন, রাখাইন ও চীন প্রদেশে সহিংসতায় সাধারণ মানুষ ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছে। সেনাসদস্যদের নিয়ন্ত্রকদের আলোচনা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক আইন ও আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে মিয়ানমার সেনাবাহিনী বাধ্য।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

মিয়ানমারে অপারেশন ক্লিয়ারেন্সে চার দেশের গভীর উদ্বেগ

আপডেট টাইম : ০৯:৪০:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুন ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মিয়ানমারের রাখাইন ও চীন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর অপারেশন ক্লিয়ারেন্সের খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন চার দেশের রাষ্ট্রদূতরা।

মিয়ানমারে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতরা শনিবার যৌথ এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

বিবৃতিতে তারা বলেন, অতীতে এ ধরনের অপারেশনে সাধারণ মানুষের প্রতি অসামঞ্জস্য আচরণের বিষয়ে আমরা সচেতন আছি।

এ ধরনের অপারেশনের সময়ে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সেখানে প্রবেশাধিকার থাকা উচিত। বিশেষ করে কোভিড-১৯ ও বর্ষা মৌসুম বিবেচনায় এ সংগঠনগুলোর ডাকে সাড়া দেয়া দরকার।

বিবৃতিতে সাধারণ মানুষের জানমাল ও জীবনযাপনের নিরাপত্তা অগ্রাধিকার দিতে সব পক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়।

এতে বলা হয়, রাখাইনের কুয়াকটান গ্রামের বাসিন্দাদের গ্রেফতার, তাদের ওপর বোমাবর্ষণ ও সহায়-সম্পদ পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন।

তারা বলেন, রাখাইন ও চীন প্রদেশে সহিংসতায় সাধারণ মানুষ ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছে। সেনাসদস্যদের নিয়ন্ত্রকদের আলোচনা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক আইন ও আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে মিয়ানমার সেনাবাহিনী বাধ্য।