হাওর বার্তা ডেস্কঃ ত্রিমাত্রিক প্রিন্টারে এখন মাংসও তৈরি করা হচ্ছে। তাও আবার মটরশুঁটি, চাল এবং সমুদ্র-শৈবালের মতো উপাদান ব্যবহার করে।
বার্সেলোনার মাংস ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান নোভা মিট সম্প্রতি একটি নতুন কারখানা চালু করেছে, যেখানে মটরশুঁটি, চালসহ অন্য উপাদানগুলোকে আড়াআড়িভাবে জোড়া দেয়া হয়। এরপর বিশেষ প্রক্রিয়ায় মাংসের কোষের মধ্যে থাকা অভ্যন্তরীণ প্রোটিনের মতো নতুন ‘মাংস’ তৈরি হয়।
নোভার প্রতিষ্ঠাতা গুইসেপ্পি সিয়ন্তি বলেন, ‘এর ফলে মাংস চিবানো এবং তার স্বাদ দুটোই অবিকল আসল মাংস ও সামুদ্রিক খাবারের মতো করে তৈরি করা সম্ভব। সামনের বছর থেকে রেস্তোরাঁয় এই মাংস তৈরি সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
২০ বছর আগে যখন থ্রিডি প্রিন্টিং শুরু হয়, তখনই অনুমান করা হয়েছিল আরো অনেক ক্ষেত্রে এটি বিপ্লব আনতে সক্ষম হবে, বাস্তবে হয়েছেও তাই।
যে কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ১৪ লাখ থ্রিডি প্রিন্টার বিক্রি হয়েছে, ২০২৭ সাল নাগাদ এই বিক্রির হার বেড়ে দাঁড়াবে ৮০ লাখে।